১. স্ট্যাটাস কিংবা মেসেজে আক্রমাত্মক ভাষা ব্যবহার করা হলে এবং এক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হতে পারে। ভুলেও কাউকে হুমকি দেওয়ার জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করবেন না।
৩. ফেসবুকে বন্ধুত্বের জন্য একদিনেই অতিরিক্ত সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো নিয়ম বর্হিভূত। আবার আপনার ফেন্ড্রস অফ ফেন্ড্রস এর তালিকায় নেই এমন অপরিচিত কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোও উচিত নয়। আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করছে না, এমন সংখ্যা বেশি হলেও বিপদ অনিবার্য। বেশি সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে ফেসবুক আপনাকে সতর্ক করবে, আর তারপরও পাঠালে বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
৪. পর্নোগ্রাফি ছবি কিংবা আপত্তিকর ভিডিও আপলোড করাটাও এর অন্যতম কারণ হতে পারে।
৫. নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট বার বার করা হলে, সেটি স্প্যাম হিসেবে বিবেচিত হয়ে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
৬. আপনি যদি নিজের নামের পরিবর্তে সেলিব্রেটি বা অন্য কারো নাম ব্যবহার করেন, তাহলে অভিযোগ পাওয়ার ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে।
৭. প্রতিদিন অসংখ্য পরিমাণ ফ্যান পেজে লাইক দিতে থাকলে, সতর্ক করার পর বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
৮. ফেসবুক কখনই ‘ফেক অ্যাকাউন্ট’ বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তৈরি আইডি সমর্থন করে না। ফেসবুক ফেক আইডি শনাক্ত করতে পারলেই তা বন্ধ করে দেয়।
৯. কুকুর, বিড়াল বা কোনও জীবজন্তুর নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হলে, বন্ধ করে দেয়া হবে সেই অ্যাকাউন্টটি।
১০. শুধুই বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যাক্তিগত প্রোফাইলটিকে ব্যবহার করা হলে, বন্ধ হয়ে যেতে পারে সেই অ্যাকাউন্টটি।
সূত্র- internet
Very good information about facebook. Stay updated with latest news in your mother tongue with Keykhabor
ReplyDelete