Wednesday, February 18, 2015

জেনে নিন মস্তিষ্কে যেসব প্রভাব সৃষ্টি করে যৌনতা

মস্তিষ্কে নানা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে যৌনতা। রুটজার বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ব্যারি আর কোমিসারুক এ বিষয়ে গবেষণা করেন। যৌনতার সঙ্গে মস্তিষ্কে যা ঘটে যায় তা জানিয়েছেন তিনি। দেখে নিন, কিভাবে সেক্স মস্তিষ্কে আটভাবে প্রভাববিস্তার করে।
জেনে নিন মস্তিষ্কে যেসব প্রভাব সৃষ্টি করে যৌনতা১. যৌনতা মাদকের মতো : সেক্স মস্তিষ্কে ভালো অনুভূতি দেয়। একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনীর খোঁজ করতে উৎসাহিত করে। যৌনকর্মে প্রচুর ডোপামেন নিঃসৃত হয় যা মস্তিষ্কে সুখানুভূতি সৃষ্টি করে। এই উপাদানটি নেশাসৃষ্টিকারী বহু মাদকে পাওয়া যায়।
২. বিষণ্নতা বিনাশী : ২০০২ সালে আলবানি ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ৩০০ জন নারীর ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেন, যারা কনডম ছাড়া সেক্স করেছেন তারা অন্যদের চেয়ে কম বিষণ্নতায় ভুগছেন। বীর্যের বিভিন্ন উপাদান নারীদেহ শুষে নেয়। এগুলো বিষণ্নতা দূর করতে সহায়তা করে। এসব উপাদান মানুষকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সম্পর্কে গড়তেও সহায়তা করে।
৩. মন খারাপও করে দেয় সেক্স : একই সঙ্গে সেক্স করার পর অনেকেরই মনটা খারাপ হয়ে যায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘পোস্টকোয়টাল ডাইফোরিয়া’। নারীদের ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, তাদের এক-তৃতীয়াংশ মন খারাপ সমস্যায় ভুগছেন। এর কারণ এখনো স্পষ্ট নয় বিজ্ঞানীদের কাছে।
৪. ব্যথা দূর করে : মাথাব্যথার কারণে যৌনতা এড়িয়ে যাবেন না। ২০১৩ সালে জার্মানির এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাথাব্যথা অবস্থায় সেক্স করার পর অংশগ্রহণকারীদের সাধারণ ব্যথাসহ মাইগ্রেনের ব্যথা ৩০ শতাংশ কমে গেছে।
৫. স্মৃতিশক্তি পরিষ্কার করে : প্রতিবছর প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে সাতজন অ্যামনেশিয়ায় আক্রান্ত হন। মানসিক পীড়ার কারণে স্ট্রেস দেখা দেয়। এ অবস্থায় মানুষের স্মৃতিশক্তি কাজ করে না। কিন্তু এ অবস্থা থেকে মুক্তি মেলে সেক্স। মাথা পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং স্মৃতিশক্তি ফিরে আসবে।
৬. স্মৃতিশক্তি বাড়ায় : ২০১০ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, প্রতি ১৪ দিনে এক বার সেক্স করার কারণে মানুষের স্মৃতিশক্তি বেড়ে গেছে। যৌনতা মস্তিষ্কের বিশের এক অংশের নিউরনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে যা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
৭. উত্তেজনা প্রশমন করে : যেহেতু যৌনতা মস্তিষ্কের সঙ্গে যুক্ত, তাই এর কারণে মানসিক চাপ দূর হয়। যারা সেক্স করেন, তারা স্ট্রেস পূর্ণ পরিবেশে দারুণভাবে নিজেকে এগিয়ে নিতে পারেন।
৮. ঘুম আনে : সেক্স আপনাকে শান্তির ঘুম দেবে। মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স নামক অংশের উত্তেজনা প্রশমিত হয় যৌনতার পর। এতে অক্সিটোসিন এবং সেরোটনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এগুলো মানুষকে ঘুমাতে সহায়তা করে।

Saturday, February 14, 2015

স্বামী ড্যানিয়েলের সঙ্গে সানি লিওনের লীলাখেলা


স্বামী ড্যানিয়েলের সঙ্গে সানি লিওনের লীলাখেলাসানি লিওনের ছবিতে এবার দেখা যাবে সানির স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবারকেও। ‘এক পহেলি লীলা’ ছবিতে ক্যামিও রোলে দেখা যাবে তাঁকে।
ববি খানের পরিচালনায় এ ছবিতে সানিকে দেখা যাবে তিন তিনটে রূপে। ছবির জন্য ক্ল্যাসিক্যাল নাচেও পারফর্ম করতে দেখা যাবে তাঁকে। প্রখ্যাত কোরিওগ্রাফার সরোজ খানের কাছে ওয়ার্কশপও করেছেন তিনি। ছবির জন্য অনেক খাটনিও খেটেছেন সানি।
ছবিতে রাজকুমারীর স্নানের এক দৃশ্যের জন্য রাজস্থানের কনকনে শীতের মধ্যেও ১০০ লিটার দুধে স্নান করতে হয়েছিল তাঁকে। আর তার জন্য সর্দি-কাশি থেকে অ্যালার্জি কোনও কিছিুতেই ভোগান্তি বাদ টায়নি। তবে প্রফেশনাল সানিকে কোনও কিছুতেই আটকানো যায়নি। কাজ করেছেন চুটিয়ে।
আর এ ছবিতেই ছোট্ট একটা ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁর স্বামী ড্যানিয়েলকে। সানির এই কেমিওকে বলেছেন ‘কিউটেস্ট’। ছোট হলেও হিন্দি ছবিতে স্বামীর পা রাখায় খুব খুশি তিনি।
সানি চান, একটা গোটা ছবিতে স্বামীর সঙ্গে কাজ করতে। তাঁর এই প্রস্তাব বলিপাড়ার কোনও পরিচালক ভেবে দেখতেই পারেন। তবে আপাতত অপেক্ষা ‘লীলা’র জন্য। বলি ছবিতে সানি-ড্যানিয়েলকে কেমন মানায় তা দেখতে আগ্রহী সানির ফ্যানরা৷ ছবি মুক্তি পাবে ১০ এপ্রিল।

Friday, February 13, 2015

সেক্স করা প্রতিটি মানুষের কেন জরুরী !!

জীবনকে সুন্দর ও সহজ করে তুলতে আপনার প্রয়োজন সেক্স। তবে শুধু সেক্স হলেই হবে না, সেক্স হতে হবে আনন্দদায়ক ও নিয়মিত। এমনকি নিয়মিত আনন্দদায়ক সেক্স বাড়িয়ে দিবে আয়ু। নতুনদিনের পাঠকদের জন্য এই বারের আয়োজন সেক্সের উপকারিতা।

মানসিক চাপ কমান : সেক্স মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। মানসিক চাপ কমানোর আর কোন উপায় হাতের কাছে না থাকলে সেক্স হতে পারে সহজ ও কার্যকর কৌশল। সেক্সের সময় ডোপামিন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। ডোপামিনকে বলা হয় ‘সুখের হরমোন’। ডোপামিন কয়েক ধরণের হরমোনের কার্যক্ষমতা কমায় যেমন, এন্ড্রোমিন। মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে এন্ড্রোমিনের ক্ষরণ বেড়ে যাওয়া।

ব্যয়াম হিসেবে নিতে পারেন : সেক্সকে শরীর চর্চা হিসেবেও নিতে পারেন। সেক্স করার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বেড়ে যায়। ফলে, শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। হিসেব করে দেখা গেছে, সপ্তাহে তিনবার মোট পনের মিনিট সেক্স করলে বছরে ৭.৫ ক্যালরি চর্বি শক্তিতে
রুপান্তরিত হয়। বিস্ময়কর হলেও সত্যি সপ্তাহে তিনবার করে মোট পনের মিনিট সেক্স করলে ৭৫ মাইল হাটার সমান শক্তি ক্ষয় হয়। এছাড়া সেক্সের মতো শরীর চর্চা করলে কোষে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে পেশী ও হাড় আরো শক্তিশালী হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সেক্স : সেক্স করার সময় রক্তচাপও কমে যায়। তবে, শুধুমাত্র সেক্স নয়, সেক্সের সময় আবেগের প্রকাশ করতে গিয়েও রক্তচাপ স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণের মধ্যে চলে আসে। এমনই একটি কাজ হচ্ছে, যৌনসঙ্গীকে জড়িয়ে ধরা।

সেক্স রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবে : সেক্স রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়। সর্দি-কাশির মতো রোগ সারিয়ে তুলতে চিকিৎসকের পরামর্শ না চেয়ে শরনান্ন হতে পারেন যৌনসঙ্গীর। আমাদের শরীরে ফ্লু’র মতো রোগ প্রতিরোধ করে ইমিউনোগ্লোবিন এ। সেক্সের পরিমাণ বাড়ার সাথে সাথে শরীরে ইমিউনোগ্লোবিন এ’র পরিমান বাড়তে থাকে।

তারুণ্য ধরে রাখুন : অনেকেই তরুণ থাকতে চান। তাদের জন্য তো কথাই নাই। তারুণ্য ধরে রাখতে যৌনসঙ্গীর গুরুত্ব অপরিসীম। একজন স্কটিস গবেষকের মতে, সপ্তাহে তিনবার সেক্স করলে আপনার বয়স কমপক্ষে ১০ বছর কম মনে হবে।

হৃদয়ের যত্ম নিতে সেক্স : হৃদপিণ্ডের যত্ন নিতেও নিয়মিত সেক্স করতে পারেন। এমনকি সেক্স মানুষকে হার্ট এ্যাটাকের মতো বিপদ থেকেও বাঁচিয়ে দিতে পারে। তবে শর্ত একটাই সেক্সের সমগ্র প্রক্রিয়াটি উপভোগ্য হতে হবে। নিউ ইংল্যান্ড রিসার্চ ইনিস্টিটিউটের গবেষণা মতে, কোন পুরুষের যৌন জীবন স্বাভাবিক হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৪৫ ভাগ কমে যায়।

ব্যথা থেকে মুক্তির জন্য : এমনকি আপনি যদি মাইগ্রেনের রোগী হোন কিংবা শরীরে ব্যথাজনিত সমস্যা থাকে তাহলেও সমস্যা সমাধানের উপায় হিসেবে সেক্সকে বেছে নিতে পারেন।

পারস্পরিক আস্থা বাড়াতে : কারও বন্ধু বা বান্ধবীকে নিয়ে মনে সন্দেহ জাগতেই পারে। সাধারণতো সন্দেহ আর ঝগড়া করেই তখন প্রেমিক-প্রেমিকাদের সময় যায়। ফলে, সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সন্দেহ জাগলে কোন কথা নেই। সেক্সই হচ্ছে কার্যকর সমাধান। সেক্স করলে অক্সিটোসিন নামের হরমোনের সক্রিয়তা বাড়ে। অক্সিটসিন প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থা বাড়াতে সহায়তা করে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমান : নিয়মিত বীর্যক্ষরণ হলে প্রোস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে যায়।অস্ট্রেলিয়ায় একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষ মাসে কমপক্ষে ২১ বার বীর্যপাত ঘটিয়েছেন তাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে গেছে।

পেশীর শক্তি বাড়ান : সেক্স করার সময় শরীরের একাধিক পেশী কাজে লাগে। শরীরের একাধিক পেশীসহ মুত্রথলি ও মলাশয়ের পেশীগুলোও নিয়মিত সেক্স করার ফলে স্বাস্থ্যবান হয়ে ওঠে। ভাল ঘুমের জন্য সেক্স : ভাল শরীর চর্চা হিসেবে সেক্সের জুড়ি নাই। তাই, যাদের ঘুমের সমস্যা তাদের জন্য সেক্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত সেক্সের ফলে শরীর ও মন ভাল থাকে। ফলে, রাতে ঘুমের সমস্যা হয় না।

রজঃচক্র স্বাভাবিক রাখুন : মানসিক চাপের কারণে কখনও কখনও রজঃচক্র বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আপনিতো জানেনই মানসিক চাপ কমানোর জন্য সেক্সের জুড়ি নাই। তাই রজঃচক্রে অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে মনযোগ দিন যৌন জীবনে। নিয়মিত সেক্স করলে আপনার রজঃচক্র স্বাভাবিক হয়ে উঠবে। এছাড়া, সেক্স করলে শরীরে এমন কতগুলো হরমোনের নিঃসরন যেগুলো রজঃচক্রকে স্বাভাবিক রাখে। দীর্ঘদিন বাঁচুন মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন দীর্ঘ আয়ুষ্কালের অন্যতম উপায় সেক্স !!

Wednesday, February 11, 2015

জেনে নিন মাসল গঠনে জরুরি কিছু বিষয়


নারী হোক আর পুরুষ, প্রথম দর্শনে যে জিনিসটি সবার আগে নজরে পড়ে তা হলো সুগঠিত শরীর। আর বোধহয় এ কারণেই ইদানীং পুরুষরা মাসল গঠনের দিকে এবং নারীরা ওজন কমানোর দিকে ঝুঁকেছেন। এ শুধু আজকালের কথা নয়, পেশীবহুল শরীর গঠন করতে পুরুষদের প্রচেষ্টা সুদূর অতীত থেকেই। আর মাসল গঠনের ক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত কিছু জরুরি বিষয়।

 

উদ্দেশ্য

উদ্দেশ্যহীন কোনো কাজই সফলতা পায় না। তাই আপনি ঠিক কী কারণে মাসল গঠন করতে চান তা মনে মনে ঠিক করে নিন। সেটা হতে পারে শরীরকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য। আবার অনেকে নিজের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী হতে মাসল গঠন করতে আগ্রহী হন। এছাড়া থাকতে পারে আরো ভিন্ন কারণও

খাবারের ব্যাপারে হোন সতর্ক

মাসল বৃদ্ধির জন্য খাবারের ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। যা ইচ্ছা তা-ই খাওয়া যাবে না। বরং ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এ জন্য খাবারের ক্যালরি সম্পর্কে ধারণা রাখাটা জরুরি। অনেকে হয়তো এর চেয়ে বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে থাকেন, কিন্তু আদতে সেগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কি না, তা ভেবে দেখেন না। আজেবাজে, ভাজাপোড়া খাবার এবং শুধু পছন্দের খাবার খেয়ে ক্যালরির কোটা পূরণ করলেই কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়া যাবে না।

গ্রহণ করুন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার

অনেকেই ভাবেন বেশি করে খাবার খেলে এবং বেশি বেশি ব্যায়াম করলেই মাসল গঠন হয়ে যাবে। ব্যাপারটি আসলে সেরকম নয়। দৈনিক কমপক্ষে ১৫০ গ্রাম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। কারণ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছাড়া মাসল গঠনের কাজটা মোটেও সহজ নয়।

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন

মাসল গঠনে পানি যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তা কেউ বিশ্বাস করতে চায় না। আর এ কারণেই পানি পানের ব্যাপারে অনেকেই উদাসীন। ভালোভাবে মাসল গঠন করতে চাইলে কমপক্ষে দুই লিটার পানি পান করা উচিত। আর পরিমাণটা চার লিটার হলে আরো ভালো।

ব্যায়ামের মাত্রা বাড়ান

বুকের মাসল বাড়ানোর অন্যতম শর্ত হলো প্রতিনিয়ত ব্যায়ামের মাত্রা বাড়ানো। সবসময় একই মানের এবং একই পরিমাণ ব্যায়াম করলে মাসল বৃদ্ধির হার সন্তোষজনক মাত্রায় পৌঁছাবে না। বাড়াতে হবে অনুশীলনের সংখ্যাও। ব্যায়ামের সময়, ওজন ও সংখ্যা লিপিবদ্ধ করার জন্য একটি খাতা ব্যবহার করুন।

Tuesday, February 10, 2015

১০০ লিটার দুধে sunny lione এর স্নান, দেখুন (ভিডিওসহ)

‘এক পেহেলি লীলা’ সিনেমাতে সানি লিওনকে দেখা যাবে তিন রূপে। তাতেই এক সময় দেবীর রূপে পর্দায় আসবেন তিনি। পরিচালক ববি খান সেই দেবীকেই স্নান করালেন দুধসাগরে। তবে ১ বা ২ লিটার নয় মোট ১০০ লিটার দুধে স্নান করছেন সেই দেবী। এ সিনেমাতে প্রথমবারের মত সানিকে ক্লাসিকাল ডান্স করতে দেখা যাবে। আর তিনি এ নৃত্যের জন্য কোরিওগ্রাফার সারুজ খানের কাছ থেকে তালিমও নিয়েছেন।
ভারতের রাজস্থানে কনকনে শীতে চলছিল এ শুটিং। আর এ কনকনে ঠান্ডার এক পর্যায়ে সানিকে দুধ স্নান করানো সমস্যা হয়ে পড়ছিল। পরে পরিচালক গরম পানি দুধে মিশিয়ে শুটিংয়ের কাজ শেষ করে।
কিন্তু সানির অ্যালার্জি সমস্যা থাকায় কয়েকটা শটের পরেই সানি সে সমস্যায় পড়লেন। তবে সানি সব সমস্যার কথা ভুলে গিয়ে শুটিং চালিয়ে যান। পরিচালকও নিজের পছন্দমতো ফ্রেমবন্দি করতে পারেন সানির দুধ স্নানের দৃশ্য।
এ সিনেমায় সানিকে দেখা যাবে একবার দেবী, একবার ভিক্টোরায়ান সিক্রেট অ্যাঞ্জেল আর একবার আইটেম সংয়ে ডান্স করতে।

Monday, February 9, 2015

যৌন সঙ্গম নিয়ে অল্প কিছু কথা!

মহিলাদের বয়স যখন তিরিশের ঘরে এবং চল্লিশের ঘরের প্রথম দিকে থাকে তখন তাঁরা কম বয়সের তুলনায় যৌন সঙ্গম বেশি উপভোগ করেন। কারণ, তাঁদের মনে আশঙ্কা থাকে যৌনজীবন শেষ হওয়ার।
এমনটাই জানা যাচ্ছে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা থেকে। সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, মহিলাদের বয়স যখন তিরিশের ঘরে l এবং চল্লিশের ঘরের প্রথম দিকে থাকে তখন তাঁদের যৌনক্ষমতা ক্রমশ কমতে থাকে। আর সেই কারণেই তাঁদের মনে ভয় আসতে থাকে।
তখনই তাঁরা যৌন সঙ্গম বেশি করতে থাকেন। তাঁরা এই বয়সে যৌন সঙ্গম নিয়ে অনেক কল্পনা করতে থাকেন। আর সেই কারনেই জন্ম নেয় ‘কাউগার’ সিমটম- একজন মহিলা তখন তাঁর থেকে কমবয়সী সহযোগীর খোঁজ করেন। প্রায় ৯০০ জন মহিলার ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসছে হেলথ জার্ণালমেয়েদের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্যছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য জানে।
চটিগুলো পড়লে সেটা বোঝা যায়। চটি লেখক এবং মন্তব্যকারীদের অনেকে মেয়েদের সাথে যৌনকর্ম দুরের কথা
০১। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. যৌনি পথে পুরুষ লিংজ্ঞ ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা লিংজ্ঞের চেয়ে মোটা লিংজ্ঞে মজা বেশী। লম্বা লিংজ্ঞে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।
কোনদিন মেয়েদের বাস্তব যৌনাংগ দেখেছে কি না সন্দেহ। মেয়েদের সমন্ধে ওনাদের জ্ঞান মনে হয় পর্ন আর ইন্টারনেটের চটি থেকে নেওয়া। যাহোক সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী।

Sunday, February 8, 2015

নারীদেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গগুলো

BD NEWS BANGLA

নারীদেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অংশ কোনগুলো আর এগুলোতে কোন ধরনের স্পর্শে বেশি সংবেদনশীলতা পাওয়া যায়, বিষয়টি চিকিৎসাবিজ্ঞানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি কানাডার বিজ্ঞানীরা ‘নারীদেহের স্পর্শকাতরতা’ নিয়ে গবেষণা করেছেন। এ গবেষণায় নির্ণয় করা হয়েছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।

গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীদের নির্ণয় করতে হয় নারীদেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গের সংবেদনশীলতার ধরন। আর এ সংবেদনশীলতা নির্ণয় করার জন্য তারা হালকা স্পর্শ, চাপ ও কম্পনের ব্যবহার করেন।

গবেষণায় পাওয়া যায়, নারীদেহ হালকা স্পর্শের জন্য সবচেয়ে সংবেদনশীল হলো ঘাড়, চাপের জন্য সবচেয়ে সংবেদনশীল হলো ভগাঙ্কুর ও স্তনবৃন্ত। এ ছাড়াও গবেষণায় উঠে এসেছে কম্পনের ক্ষেত্রে ভগাঙ্কুর সবচেয়ে সংবেদনশীল।

এ গবেষণার ফলাফল ব্যবহৃত হবে যারা কৃত্রিম স্তন স্থাপন করবেন তাদের কাজে। এ ছাড়াও লিঙ্গ পরিবর্তনজনিত সার্জারিতেও এ গবেষণা কাজে লাগবে বলে জানান বিজ্ঞানীরা।

এ গবেষণার জন্য কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ মন্ট্রিলের একটি গবেষকদল কাজ করেন। তারা এ জন্য ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন স্বাস্থ্যবতী নারীর ওপর সমীক্ষা চালান।

সেখানে গবেষকরা জানিয়েছেন, নারীদেহের অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় জননেন্দ্রিয়গুলো বেশি সংবেদনশীল।

বিজ্ঞানীরা লিখেছেন, ‘জননেন্দ্রীয়ের মধ্যে যোনির প্রান্তভাগও হালকা স্পর্শের জন্য যথেষ্ট সংবেদনশীল।’

এ গবেষণায় বিজ্ঞানীরা আরও কিছু বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করেন। তবে স্পর্শের সঙ্গে স্তনের আকারের সংবেদনশীলতা, বডি ম্যাস ইনডেস্ক, হরমোনজনিত কন্ট্রাসেপশন, মাসিক চক্র ও যৌন আগ্রহের ধরন (সমকামী-বিপরীতকামী) ইত্যাদির কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তারা।

তবে যৌনতায় যারা দীর্ঘদিন বিরত ও স্পর্শে বিপরীত অনুভূতিতে অভ্যস্ত নারীদের ক্ষেত্রে এ সংবেদনশীলতা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

নারীদেহের ওপর এ ধরনের গবেষণা এটাই প্রথম বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আর এ গবেষণার ফলাফল লিপিবদ্ধ হয়েছে জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিনে।

Saturday, February 7, 2015

যৌনতা বিষয়ক কিছু তথ্য যা আপনার জানা প্রয়োজন

যৌনতা বিষয়ক কিছু ফ্যাক্ট :::
১. ৩০ মিনিট সেক্স করলে আপনি ২০০ ক্যালরি পোড়াতে পারবেন। ভাল এক্সারসাইজ।
২. গড়ে একজন পুরুষ ৭ সেকেন্ড পরপর কোন না কোনভাবে সেক্সের কথা ভাবে।
৩. সপ্তাহে মিনিমাম ১ বার সেক্স করলে হার্টের রোগের ঝুকি ৫০% এবং ডায়াবেটিসের ঝুকি ৪০% কমিয়ে আনা যায়।
৪. যত দিন যাচ্ছে তত পুরুষদের স্পারম সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এর কারন অতি হস্তমৈথুন, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ইত্যাদি।
৫. ভায়াগ্রা বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত সেক্স পিল।
৬. প্রথম কনডম ব্যবহৃত হয়েছিল ১৫০০ সালের দিকে এবং এটা ছিল লিনেন কাপড়ের তৈরি। বলা হয় বিখ্যাত প্রেমিক ক্যাসানভা এই কনডম
ব্যাবহার করতেন।
৭. সম্ভবত ১৮৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে প্রথম জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যাবহার শুরু
করে মেয়েরা এবং এই দ্রব্যটি ছিল কুমিরের মল এবং মধুর মিশ্রন
যেটা যোনিতে ব্যবহার করা হত।
৮. একযুগ আগেও, মাত্র ২৫% মহিলা সেক্সে অরগাজম লাভ করতেন।
এখন এই হার ৪৫% এরও বেশি।
৯. ওরাল সেক্সে ৮০% মহিলা অরগাজম পেয়ে থাকেন।
১০. মেয়েরা ভাইব্রেটর বর্তমানে ব্যবহার করেন সেক্স টয় হিসাবে হস্তমৈথুনের জন্য। কিন্তু ১৯০০ সালের দিকে এর ব্যবহার ছিল '''হিস্টিরিয়া'' রোগের চিকিৎসার উপকরণ হিসাবে ।
১১.সমকামিতাকে প্রথমদিকে একটি মানসিক রোগ হিসাবে দেখা হত। কিন্তু ১৯৭৩ সালে একে রোগ না বলে একটি আচরণগত অরিয়েন্টেশন
বলা হতে থাকে।
১২. সারাবিশ্বে প্রায় ১৩% মানুষ আত্মস্বীকৃত সমকামী এবং উভকামী।
১৩. জরিপে দেখা গেছে ৯০% পুরুষ এবং ৬৫% নারী হস্তমৈথুন করে থাকেন।
১৪. সারাবিশ্বে এভারেজ হিসাবে ১৯.২৫ বছর বয়সে মানুষ প্রথম সেক্স
করে থাকে।
১৫. মোটামুটি সারাবিশ্বে ২৫% মানুষ জানিয়েছে তাদের একজনই সেক্স
পার্টনার আছে। আর ২১% মানুষ জানিয়েছে তাদের ১০ জনের অধিক সেক্স পার্টনার ছিল।
১৬. সারাবিশ্বে মোটামুটি ৪৮% মানুষ তাদের সেক্সুয়াল লাইফ নিয়ে খুশি।
১৭. বলা হয়ে থাকে বিভিন্ন মদের গন্ধ মানুষকে সেক্সুয়ালি উত্তেজিত
করতে পারে।
১৮. সেক্স অনেকসময় ব্যাথানাশক হিসেবে কাজ করতে পারে। সেক্সের সময় বের হওয়া Endorphins এই কাজটি করে।
১৯. পৃথিবীব্যাপী ১% মানুষ জানিয়েছে সেক্সের প্রতি কোন আকর্ষণই
তাদের নেই।
২০. সারাবিশ্বে একজন সুস্থ মানুষ প্রতিবছর গড়ে ১০৩ বার যৌনমিলনে অংশ নিয়ে থাকে।

Friday, February 6, 2015

কোন সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না?




গর্ভধারণের বিষয়টি আসলে একটি হিসেবের সাথে জড়িত। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বলা যায় পিরিয়ড বা মাসিকের দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না। আবার অষ্টম দিন থেকে ১৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের মোক্ষম সময়। ১৮ তম দিন থেকে পিরিয়ড হওয়া পর্যন্ত নিরাপদ সময়। অর্থাৎ পিরিয়ডের ৭ দিন আগে ও পরের সময় নিরাপদ। এ সময়ে গর্ভধারণ হয় না। মাঝামাঝি দিনগুলোতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা একটি পদ্ধতি, এই পদ্ধতিতে আপনি কোনরকম জন্মনিরোধ পদ্ধতি ব্যবহার না করেই সহবাস করতে পারবেন, এবং আরও জানতে পারবেন কোন সময় আপনার গর্ভবতী হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। এই পদ্ধতিতে গণনা করে বোঝা যায় মাসের কোন সময় আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশি এবং কোন সময় আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে কম। এখানে আপনি আপনার বিভিন্ন শারীরিক বিভিন্ন লক্ষনের ব্যাপারে জানবেন।
এই শারীরিক লক্ষণগুলো দেখে এবং খেয়াল রেখে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোন সময় সহবাস করলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে কম সম্ভবনা। আপনাকে খেয়াল করতে হবে – শরীরের তাপমাত্রা, স্রাবের ঘনত্ত ও প্রকৃতির উপর এবং এইগুলি পর্যবেক্ষণ করে আপনাকে বুঝতে হবে কখন সহবাস করলে আপনি গর্ভবতী হবেন না।
আপনি এই পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি নিজে নিজে বই পড়ে শিখতে পারবেন না। একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের কাছ থেকেই আপনি সঠিকভাবে শিখতে পারবেন।
এক নজরে – প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনার ব্যাপারে কিছু কথা
• আপনি প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতির নিয়মগুলি সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারেন, তাহলে এই পদ্ধতি ৯৯% পর্যন্ত কার্যকর। অর্থাৎ প্রতি বছর প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারকারি ১০০ জন মহিলার মধ্যে মাত্র ১ জন গর্ভবতী হন।
• সঠিক নিয়ম অনুযায়ী যদি এই পদ্ধতি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে এর কার্যকারিতা অনেক অংশেই কমে যায়। এটি ৯৯% কার্যকারী করতে সময় এবং দায়িত্ব নিয়ে এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়।
• এর কোন শারীরিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এছাড়া এই পদ্ধতি দিয়ে আপনি বের করে নিতে পারেন আপনার মাসিক চক্রের কোন দিনগুলো গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে উত্তম সময়।
• আপনার প্রতি মাসিক চক্রের কিছু দিন আছে যেগুলো গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে উত্তম সময়। সেই সময় আপনার কিছু শারীরিক উপসর্গ হয় ও কিছু লক্ষন দেখা দেয়। সেই শারীরিক উপসর্গ ও লক্ষণগুলো কি কি তা আপনাকে বুঝতে হবে। সেই জন্য আপনাকে প্রতিদিন লিপিবদ্ধ করে রাখতে হবে বিভিন্ন শারীরিক লক্ষন কিংবা পরিবর্তন – যেমন আপনার শরীরের তাপমাত্রা, আপনার স্রাবের ধরণ, রকম ইত্যাদি। এইভাবে যদি আপনি এই শারীরিক লক্ষণগুলি ৩-৬ মাসিক চক্র ধরে খেয়াল করেন, তাহলে আপনি নিজে বুঝতে পারবেন কোন সময় সহবাস করলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি এবং কোন সময় ঝুঁকি কম। তাই এই পদ্ধতি সঠিকভাবে শিখতে প্রায় ৩-৬ মাসিক চক্র লাগে।
• আপনার যদি কোন শারীরিক সমস্যা হয়, বা আপনি কোন শারীরিক বা মানসিক চাপে থাকেন বা ভ্রমন করেন, তাহলে আপনার শারীরিক লক্ষনগুলোতে কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে।
• আপনার যখন গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে বেশী সম্ভবনা, তখন যদি আপনি সহবাস করতে চান, তাহলে তখন আপনাকে কোন অস্থায়ী জন্ম নিরোধ পদ্ধতি ব্যাবহার করতে হবে যেমন কনডম (condom), ডায়াফ্রাম (diaphragm), বা ক্যাপ (cap)।
• প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি এবং কনডম ব্যবহার করে আপনি নিজে যৌন রোগ (STI – sexually transmitted infections) থেকে নিরাপদ থাকতে পারেন।
প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি কিভাবে কাজ করে?
এই পদ্ধতিতে প্রধান লক্ষ হচ্ছে গর্ভনিরোধ করা। এটি করার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট সময়ে (আপনার যখন গর্ভধারন করার সবচেয়ে বেশি সম্ভবনা তখন) সহবাস এড়িয়ে চলতে হবে, বা যদি সেই সময় সহবাস করেনও, তাহলে অস্থায়ী গর্ভনিরোধ পদ্ধতি ব্যাবহার করতে হবে। এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ ও লক্ষণ দেখে আপনাকে বুঝতে হবে সেই সময় আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা কতটুকু এবং তখন সহবাস করলে, আপনি গর্ভবতী হবেন কি না।
একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি থেকে এই পদ্ধতিটি শিখে নেওয়া খুবই জরুরী। আমরা এখন যে তথ্য আপনাকে দিবো, তা আপনাকে এই পদ্ধতি ব্যাপারে কিছু প্রাথমিক ধারণা দিবে। তবে এই তথ্যকে সঠিক নির্দেশনা এবং প্রশিক্ষণের বিকল্প ধরা যাবে না!
প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতিতে ৩ টি ভিন্ন ভিন্ন প্রণালী আছে। এই সব প্রণালী একযোগে ব্যাবহার করলে আমরা প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতির কার্যকারিতা অনেকাংশে বৃদ্ধি করতে পারি। সেই ৩ টি প্রণালী হল –
• আপনার মাসিক চক্রের কোন পর্যায়ে আপনি আছেন তা গননা করা
• প্রতিদিন আপনার শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করা
• আপনার যোনিমুখে যা পরিবর্তন হচ্ছে তা লক্ষ করা। এর জন্য আপনার স্রাবের ধরণ ও রকম পর্যবেক্ষণে রাখাই যথেষ্ট।
এই প্রণালির ব্যাপারে আরও বিস্তারিত নিম্নে দেয়া হল।
আপনার মাসিক চক্র
একজন মহিলার মাসিক চক্র ধরা হয় তার মাসিকের প্রথম দিন থেকে তার পরের মাসিকের প্রথম দিন পর্যন্ত। মহিলাদের মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণত্ব তা ২৪- ৩৫ দিন পর্যন্ত হয়, তবে মাসিক চক্র এর চেয়ে ছোট বা এর চেয়ে বড়ও হতে পারে। গড়ে মাসিক চক্র ২৮ দিন ধরা হয়।
ডিম্বস্ফোটন
আপনার মাসিক চক্রের সময়-
• আপনার শরীর হরমোন নিঃসরণ (secrete) করে যা আপনার ডিম্বাশয়য়ের (ovary) উপর কাজ করে
• আপনার একটি ডিম্বাশয়য়ে সংরক্ষিত ছোট্ট একটি ডিম্বাণু (ovum) আস্তে আস্তে বড় এবং পরিপক্ক (mature) হতে থাকে
• যখন এই ডিম্বাণু পরিপক্ব হয় তখন তা ডিম্বাণু থেকে বহিরাগত (released) হয় (এই পদ্ধতিকে বলা হয় ডিম্বস্ফোটন – ovulation) । ডিম্বানু এখন আপনার গর্ভনালী (fallopian tube) দিয়ে আপনার জরায়ুর দিকে অগ্রসর হতে থাকে।
মাঝে মাঝে প্রথম ডিম্বাণু বহিরাগত হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্য ডিম্বাশয় থেকেও আরেকটি ডিম্বাণু বহিরাগত হতে পারে।
মাসিক চক্রের ঠিক মধ্য সময়ে (mid-cycle) এই ডিম্বস্ফোটন (ovulation) হয়। সেই সময়টি সাধারণত্ব আপনার পরবর্তী মাসিক শুরু হওয়ার ১০-১৬ দিন আগে হয়। তবে এটি নিশ্চিত একটি সময় নয়। আপনার মাসিক চক্রের উপরে নির্ভর করে এই সময় আগে পিছে হতে পারে।
ঠিক কখন নিশ্চিত ডিম্বস্ফোটন হবে সেই ব্যাপার সবসময়ই কিছুটা অনিশ্চিত। যখন আপনি আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে সম্ভব্য সময় গণনা করবেন, এই অনিশ্চয়তাটি আপনাকে মনে রাখতে হবে, এবং সেই অনুযায়ী হিসাব করতে হবে।
যখন শুক্রাণু (sperm) একটি ডিম্বাণুর(ovum) সাথে মিলিত হয় (fertilization occurs), তখনই গর্ভধারণ করা সম্ভব। সহবাসের পর শুক্রাণু (sperm) একজন মহিলার শরীরে প্রায় ৭ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
আপনাকে প্রায় ৫-৬ টি মাসিক চক্র ধরে এই গননা করতে হবে। এর কারণ আপনার মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য সময়ের সাথে সাথে বদলায় এবং এই পদ্ধতি ব্যাবহারের জন্য আপনার গননা যথাসম্ভব নির্ভুল হওয়া উচিত।
এই গণনা করার একটি পদ্ধতি হচ্ছে ক্যালেন্ডার পদ্ধতি (calendar method)।
এটি এইভাবে করতে হবে-
• প্রতি মাসে আপনি আপনার মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য সঠিক ভবে লিখে রাখুন। এই ভাবে ৬ মাস করুন।
• আপনার সবচেয়ে ছোট মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য এবং আপনার সবচেয়ে লম্বা মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য নিন।
• আপনার সবচেয়ে ছোট মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য থেকে ১৮ দিন বাদ দিন। আপনার যেই সময়টি আসবে, মাসিকের সেই দিন থেকে আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশী।
• এইবার আপনার সবচেয়ে লম্বা মাসিক চক্রের থেকে ১১ দিন বাদ দিন। এইবার যেই সময়টি আসবে, মাসিক চক্রের সেই দিন পর্যন্ত আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশী।
• এইভাবে আপনি ভের করতে পারেন আপনার মাসিক চক্রের কোন দিন থেকে কোন দিন পর্যন্ত গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে উত্তম সময়। এখন এই সময় আপনি সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যদি সহবাস করেনও তাহলে কোন অস্থায়ী জন্ম বিরতিকরন পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।
উদাহরণ-
আপনার সবচেয়ে ছোট মাসিক চক্র যদি ২৫ দিন হয় এবং আপনার সবচেয়ে লম্বা মাসিক চক্র যদি ৩৩ দিন হয় তাহলে –
• ২৫ থেকে ১৮ বাদ দিলে থাকে ৭
• ৩৩ থেকে ১১ বাদ দিলে থাকে ২২
• এখন বের হয়ে গেলো আপনার মাসিক চক্রের কোন দিন থেকে কোন দিন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে সম্ভব্য সময়। আপনি আপনার মাসিক চক্রের ৭ দিন থেকে ২২ দিন পর্যন্ত সহবাস করবেন না।
তাছাড়া আপনি ovulation calculator ব্যবহার করতে পারেন। কোন সময় আপনার গর্ভধারণ করার সবচেয়ে বেশী সম্ভবনা তার একটি ধারণা পাবেন ovulation calculator ব্যবহার করে। তবে এটি মনে রাখতে হবে যে এটি ১০০% সঠিক নয় এবং ovulation calculator এর দেওয়া তারিখ ডিম্বস্ফোটনের নিশ্চিত তারিখ হিসেবে ধরে নেওয়া যাবেনা।
এক্ষেত্রে আপনি http://www.ladytimer.com/ovulation.html এই লিঙ্কটিতে গিয়ে ovulation calculator ব্যবহার করে আপনার হিসেবটি করে ফেলতে পারেন।
তাপমাত্রা পরিমাপ
আপনার যখন ডিম্বস্ফোটন (ovulation) হয়, তার ঠিক পরপর আপনার শরীরের তাপমাত্রা হালকা বেড়ে যায়। এই পদ্ধতিটি এই ভিত্তির উপরে তৈরি করা।
আপনাকে একটি ডিজিটাল থার্মোমিটার (digital thermometer) বা এমন একটি থার্মোমিটার ব্যাবহার করতে হবে যা প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতির জন্য তৈরি। এই সব থার্মমিটার যেকোনো ঔষধালয়ে (pharmacy) সহজেই পাওয়া যায়। কান বা কপাল থার্মোমিটার (ear or forehead thermometer) এই কাজের জন্য উপযুক্ত নয় কারণ এইসব যথেষ্টভাবে সঠিক সংকেত দেয় না।
এই পদ্ধতিতে আপনাকে যা করতে হবে –
• প্রতিদিন সকালে বিছানার থেকে ওঠার আগে আপনাকে নিজের শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করতে হবে। এটি কিছু খাওয়ার , পান করার বা ধূমপান করার আগেই করতে হবে এবং প্রতিদিন একই সময়ে করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।
• আপনি খেয়াল করবেন যে পরপর তিন দিন আপনার শরীরের তাপমাত্রা অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি পাবেন। তাপমাত্রায় বৃদ্ধি খুবই কম হবে ০.২ C (বা ০.৪ F)। তবে হতে পারে যে এই সময়ে আপনার গর্ভবতী হওয়ার আর সম্ভবনা নেই।
স্রাবের ধরণ, প্রকৃতি এবং ঘনত্ব
আপনার মাসিক চক্রের এক এক সময় এক এক রকম স্রাব তৈরি হয়। আপনাকে আপনার স্রবের ধরণ, প্রকৃতি এবং ঘনত্ত খেয়াল করতে হবে।
আপনি এটি খেয়াল করতে পারেন এই ভাবে –
আপনাকে হাতের মধ্যের আঙ্গুল যোনিমুখ দিয়ে আলতো করে ঢুকাতে হবে। তবে বেশী ভিতরে ঢুকানোর দরকার নেই। আঙ্গুলের গিঁট পর্যন্ত ঢুকালেই হবে। আপনি লক্ষ করবেন যে মাসিকের পর পর আপনার যোনিমুখ শুকনো মনে হবে এবং আপনি কোন স্রাব বা স্রাবের মত কিছুই পাবেন না।
যখন আপনার ডিম্বস্ফোটনের (ovulation) সময় ঘনিয়ে আসবে তখন আপনি আবার লক্ষন করে দেখবেন যে আপনার যোনীমুখে এখন স্রাব আছে এবং স্রাবের ধরণ হচ্ছে এই রকম –
• ভেজা ভেজা এবং আঠালো
• সাদা এবং মাখনের মত
এখনই আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে সম্ভব্য সময় শুরু ।
ডিম্বস্ফোটনের ঠিক আগে আপনি দেখবেন আপনার স্রাব-
• আরও বেশী ভিজা ভিজা হয়ে গেছে
• পরিষ্কার
• পিচ্ছিল – ডিমের সাদার মত
এখনি আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে উত্তম সময়।
শীঘ্রই আপনি দেখবেন যে আপনার স্রাব আবার ভিজা ভিজা এবং আঠালো হয়ে আসছে। এর থেকে ৩ দিন পর আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা অনেকাংশেই কমে যাবে।
সব পদ্ধতির সংমিশ্রণ
সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি তিন রকমের পদ্ধতিই ব্যবহার করেন। এতে আপনি আরও নিশ্চিত ভাবে বুঝতে পারবেন কখন আপনার ডিম্বস্ফোটন হচ্ছে এবং কখন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশী।
কিছু চার্ট (chart) পাওয়া যায় বা আপনি একটি চার্ট বানিয়ে নিন । আপনার সব তথ্য আপনি ওই চার্টে বসিয়ে নিতে পারবেন এবং পুরো মাসিক চক্রে কি হল তা আপনি দেখতে পারেন এক ঝলকেই।
তাছাড়া আপনার কম্পিউটারে বা স্মার্ট ফোনে (smart phone) কিছু আপ্লিকেসান (application) ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে (download) নিতে পারেন যা আপনাকে এই পদ্ধতি ব্যাবহার করতে সাহায্য করবে।
এই পদ্ধতি কতটুক কার্যকরী ?
যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়, এই পদ্ধতি প্রায় ৯৯% কার্যকরী। এর মানে প্রতি বছর প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারকারি ১০০ জন মহিলার মধ্যে মাত্র ১ জন গর্ভবতী হবেন। তবে এই পদ্ধতি দায়িত্ব নিয়ে চর্চা করতে হবে।
তারপরও মানুষ ভুল করে, ঠিক মত নিয়মাবলী মেনে চলে না, এবং আরও অন্যান্য সমস্যা হয়। তাই ধারণা করা হয় যে এই পদ্ধতি মাত্র ৭৫% কার্যকরী। এর মানে যদি ১০০ মহিলা এই পদ্ধতি ব্যাবহার করে, তাহলে তার মধ্যে ২৫ জন গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা আছে।
আপনি যদি মন স্থির করে থাকেন যে আপনি প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যাবহার করবেন, তাহলে আপনাকে এমন একজন লোকের কাছ থেকে এই পদ্ধতি শিখতে হবে যিনি এই ব্যাপারে সব জানেন এবং দক্ষ। তারপর তার সাথে আলোচিত সব কথা এবং নিয়মাবলী সঠিকভাবে মেনে চলবেন। এই ভাবে আপনি অনাকাঙ্খিত গর্ভাবস্থার ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবেন।
কারা এই প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যাবহার করতে পারেন?
বেশিরভাগ মহিলাই এই প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই পদ্ধতির ব্যবহার বা গর্ভনিরোধের জন্য শুধু মাত্র এই পদ্ধতির ব্যবহার সুপারিশ করা হয় না। আপনাকে অন্য পদ্ধতির কথা চিন্তা করতে হবে যদি –
• আপনি গর্ভবতী হলে আপনার নিজের জীবনের ঝুঁকি চলে আসবে। যেমন যদি আপনার অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ (uncontrolled high blood pressure) থাকে বা হৃদরোগ (heart disease) থাকে।
• আপনি যদি অ্যালকোহল গ্রহন করেন, নেশা করেন বা এমন কোন ঔষধ খান যা খেলে গর্ভের ভ্রূণের বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভবনা আছে। তখন যদি আপনি গর্ভবতী হন, তাহলে আপনার গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি বেড়ে যায়।
• যদি আপনার মাসিক অনিয়মিত হয়। তখন আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন না কারণ আপনি সঠিক ভাবে গননা করতে পারবেন না আপনার ডিম্বস্ফোটনের (ovulation) সময় কখন। অনিয়মিত মাসিক বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বয়সের কারণে, যদি চাপে থাকেন, হঠাৎ যদি আপনার ওজন বেড়ে যায় বা ওজন কমে যায়, যদি বেশি শারীরিক পরিশ্রম করেন, অথবা আপনার থাইরয়েড (thyroid) যদি বেশি কাজ করে – এই সমস্যাকে আমরা বলি হাইপোথাইরয়েডিস্ম (hyperthyroidism)।
• যদি আপনার কোন অসুস্থতা হয়ে থাকে যা আপনার ডিম্বস্ফোটনের সময় (ovulation) শারীরিক ইঙ্গিতগুলো উল্টাপাল্টা করে দিবে। যেমন – Pelvic Inflammatory Disease, যে কোন রকমের যৌনরোগ, অথবা জীবাণু দ্বারা bacterial vaginosis. এই অসুস্থতা ভালো না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। তারপর আপনি আবার এই পদ্ধতি ব্যাবহার করতে পারবেন।
• আপনার কোন দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা (বা কোন শারীরিক সমস্যা) থেকে থাকে যা আপনার ডিম্বস্ফোটনের সময় যে শারীরিক ইঙ্গিত ও লক্ষন থাকে তাকে পরিবর্তন করে দেয়। যেমন – যদি আপনার যকৃতের সমস্যা (liver disease) থাকে, থাইরয়েড (thyroid) যদি বেশি কাজ করে বা কম কাজ করে, আপনার যদি জরায়ুর মুখের ক্যানসার থাকে (cervical cancer) বা আপনার Polycystic Ovarian Syndrome থাকে।
কি কি সমস্যা থাকলে আপনার ডিম্বস্ফোটনের ইঙ্গিতগুলো পরিবর্তন হয়ে যাবে তা জেনে নিন
• আপনি এমন কোন ঔষধ খাচ্ছেন যা আপনার জরায়ুর মুখ থেকে স্বাভাবিক স্রাব ভাঙাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এতে আপনার কখন ডিম্বস্ফোটন হচ্ছে, তা আপনি সঠিক বুঝতে পারবেন না। যেমন Lithium – এই ঔষধটি বিভিন্ন রকম জটিল মনোরোগের চিকিৎসা যেমন bipolar disorder এবং বিষণ্ণতার চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
• আপনার যদি যৌনরোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে – যদি আপনার একাধিক যৌন সঙ্গী থাকে।
আপনার ডিম্বস্ফোটনের সময় যে যে সমস্যা হলে আপনি আপনার শারীরিক ইঙ্গিতগুলো বুঝতে পারবেন না সেইগুলি হল –
• যদি আপনার মাসিক অনিয়মিত হয়
• যদি আপনি কিছুদিন আগে গর্ভনিরোধ পিল খাওয়া বন্ধ করে থাকেন
• যদি আপনার কিছু দিন আগে গর্ভপাত হয়ে থাকে
• যদি আপনি কিছু দিন আগে সন্তান প্রসব করে থাকেন এবং এখন সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছেন
• যদি আপনি নিয়মিত ভ্রমন করেন বিভিন্ন time zone দিয়ে
• যদি আপনার যোনীতে কোন রোগ থাকে যেমন thrush বা আপনার যদি কোন যৌনরোগ থাকে
আরও অন্যান্য সমস্যা যা আপনার শরীরের প্রাকৃতিক সব লক্ষন নষ্ট করবে –
• আপনি কিভাবে এবং কখন আপনার নিজের শরীরের তাপমাত্রা নিচ্ছেন
• যদি আপনি মদ পান করেন
• যদি কোন নির্দিষ্ট ঔষধ খান
• অসুস্থ থাকেন
• কোন দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হয়
এই পদ্ধতির কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা
সুবিধা
• এটির কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই
• এটি সব ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের পক্ষে গ্রহণযোগ্য
• বেশিরভাগ মহিলারাই এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন্ন যদি তারা একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে এই পদ্ধতি শেখেন এবং সঠিকভাবে মাসিক চক্রের দিনগুলো গননা করতে পারেন।
• একবার আপনি এই পদ্ধতি শিখে নিলে আপনার আর কোন স্বাস্থ্য কর্মীর সাহায্য লাগবে না।
• প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী আপনি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে এই পদ্ধতি গর্ভবতী হওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন এবং গর্ভনিরোধ করতেও এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
• এই পদ্ধতিতে কোন রাসায়নিক উপাদান বা কোন বস্তু-জাতীয় জিনিস ব্যবহার করতে হয় না।
• আপনাকে এই পদ্ধতি শিখিয়ে দিবে কোন স্রাব স্বাভাবিক ও কোন স্রাব অস্বাভাবিক। তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার যোনিপথে যদি কোন ইনফেকশান (infection) হয়।
• এই পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য আপনার সঙ্গীর মতামত ও সম্পৃক্ততা দরকার আছে। তাই এই পদ্ধতি ব্যবহারে আপনাদের ঘনিষ্ঠতা ও বিশ্বাস বাড়বে।
অসুবিধা
• প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি আপনাকে যৌনরোগ যেমন chlamydia এবং HIV থেকে রক্ষা করতে পারবে না।
• যখন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে বেশি সমস্যা তখন আপনাকে সহবাস এড়িয়ে চলতে হবে, বা আপনাকে কোন অস্থায়ী গর্ভ নিরোধ পদ্ধতি যেমন কনডম (condom) ব্যবহার করতে হবে। কোন কোন দম্পতির তাই এই পদ্ধতি মেনে চলতে কষ্ট হয়।
• আপনি যদি এই পদ্ধতি ব্যাবহার করেন তাহলে আপনাকে সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে বেশ কিছু দিন, যা আপনার মাসিক চক্রের উপর নির্ভর করে মাঝে মাঝে ১৬ দিন পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে।
• এটি অন্যান্য গর্ভনিরোধ পদ্ধতির চেয়ে অনেক কম কার্যকরি। এই পদ্ধতি সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে কি না তার নিশ্চয়তার উপর নির্ভর করে দেখা গেছে যে প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যাবহারকারি প্রতি ৪ জন মহিলা মধ্যে ১ জন গর্ভবতী হয়ে পারেন।
• আপনি এবং আপনার স্বামীর অব্যাহত প্রতিশ্রুতি ও সহযোগিতা ছাড়া এই পদ্ধতি ব্যবহার করা সম্ভব না।
• মাসিক চক্রের কোন সময় আপনার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে বেশি সম্ভবনা সেইটি সঠিক ভাবে বুঝতে বেশ কয়েকটি মাসিক চক্র লেগে যাবে। তাছাড়া আপনার কি রকম স্রাব ভাঙছে, তার রকম ও ধরণ বুঝতে এবং আপনার নিজের শরীরের তাপমাত্রা পরিবর্তন খেয়াল রাখা শিখতে আপনার প্রায় আরও ২-৩ মাসিক চক্র লেগে যেতে পারে। সেই সময় আপনাকে কোন অস্থায়ী গর্ভনিরোধ পদ্ধতি যেমন কনডম ব্যবহার করতে হবে।
• আপনাকে আপনার শারীরিক ইঙ্গিতগুলো প্রতিদিন খেয়াল করে, দেখে, লিখে রাখতে হবে।
• আপনার মাসিক যদি সবসময় অনিয়মিত থাকে, তাহলে আপনি এই পদ্ধতি আপনার জন্য উপযুক্ত নয়।
• আপনি চাপে থাকলে, অসুস্থ হলে, ভ্রমন করলে, জীবনধারার কারণে বা আপনি যদি কোনরকম হরমোন জাতীয় ঔষধ খান, তাহলে গর্ভবতী হওয়ার শারীরিক ইঙ্গিতগুলো পরিবর্তন হয়ে যায়। ইমার্জেন্সি গর্ভ নিরোধ পিল খেলেও এই সমস্যা হয়। আপনি যদি ইমার্জেন্সি গর্ভনিরোধ পিল খেয়ে থাকেন, তাহলে দুই মাসিক চক্র পার হয়ে যাওয়ার পর আপনি আবার এই প্রাকৃতিক-উপায়ে-পরিবার-পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যাবহার শুরু করতে পারবেন.
Lactational Amenorrhoea Method (LAM)
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে মায়ের মাসিক বন্ধ থাকে। এটিকে Lactational Amenorrhoea বলে। তাই এই পদ্ধতি গর্ভনিরোধ হিসাবে ব্যবহার করা যায়। এই পদ্ধতির নাম Lactational Amenorrhoea Method (LAM)
আপনি যখন শিশুকে স্তন্যপান করছেন, তখন আপনার গর্ভধারণের সবচেয়ে সম্ভব্য সময়ে যে শারীরিক ইঙ্গিত হবে তা সঠিক হবে না হবে।
যেই মহিলারা সন্তানকে স্তন্যপান (বা শুধুমাত্র স্তন্যপান) করাচ্ছেন, প্রসবের পর প্রথম ছয় মাস এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য কিছু শর্ত আছে।
• আপনার সন্তান প্রসবের পর কোন মাসিক এই পর্যন্ত হইনি।
• আপনি আপনার সন্তানকে বুকের দুধ এবং শুধু মাত্র বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন। তার মানে আপনার সন্তান শুধু বুকের দুধ খাচ্ছে বা প্রধানত বুকের দুধই খাচ্ছে এবং সামান্য অন্য ফর্মুলা দুধ খাচ্ছে।
• আপনার বাচ্চার বয়স ৬ মাসের কম।
যদি এই পদ্ধতি সঠিক ভাবে এবং সংগতিপূর্ণ ভাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে যেই মহিলারা এই পদ্ধতি ব্যাবহার করছে, তাদের মধ্যে প্রতি ২০০ জনে মাত্র ১ জন গর্ভবতী হতে পারেন। তবে এই পদ্ধতি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। আপনি আপনার সন্তানকে বুকের দুধ ছাড়া আর কোন খাবার দিবেন না। তাহলে আপনার বুকের দুধের পরিমাণ কমে যাবে।
LAM এর কার্যকারিতা কমে যায় যদি –
• আপনি শিশুকে বুকের দুধ না খাইয়ে তাকে অন্য খাবার বা পানীয় দেন।
• আপনার সন্তানের বয়স ছয় মাস হলে।
সন্তান প্রসবের পর মাসিক হওয়ার আগেই আপনি আবার গর্ভধারন করতে পারেন। এর কারণ আপনার মাসিক শুরু হওয়ার ২ সপ্তাহ আগে আপনার ডিম্বস্ফোটন হয়। স্তন্যপান, LAM, এবং গর্ভনিরোধের আরও নির্ভরযোগ্য পদ্ধতির ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্য কর্মী বা আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। আপনি আরও জানুন বুকের দুধ ও baby Guide।

বিনামূল্যে ইন্টারনেট দেবে রবি


রবির গ্রাহকেরা এখন থেকে বিনামূল্যে প্রতিদিন ৫ মেগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এ জন্য তাদের অপেরা মিনি ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বুধবার একযৌথ সংবাদ সম্মেলনে গ্রাহকদের জন্য এ অফার ঘোষণা করেন রবি চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মাহতাব উদ্দিন আহমেদ। এ সময় অপেরা সফটওয়্যারের দক্ষিণ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট সুনীল কামাথ উপস্থিত ছিলেন। তিনি অফারটির বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অনলাইন মার্কেট বিক্রয়ডটকম এ অফারের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। আপাতত প্রতিদিন ৩০ হাজার গ্রাহক এ সুবিধা ভোগ করবে। পরবর্তীতে এ সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা থাকবে বলে জানায় রবি।
সুনীল কামাথ বলেন, ‘রবি গ্রাহকরা এ ফ্রি ইন্টারনেট কুপনের মাধ্যমে ওয়েব ব্রাউজিং, ছবি আদান-প্রদান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মন্তব্য করা, ই-মেইল দেখাসহ আরো অনেক সুযোগ উপভোগ করতে পারবেন।’
মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে এখন ১২ শতাংশ গ্রাহক স্মার্টফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। বাকি গ্রাহকদের কাছেও যেতে চাই। অপেরা মিনির সঙ্গে রবির উদ্যোগ এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।’

Thursday, February 5, 2015

পুরুষেরা অন্যের প্রেমিকা/স্ত্রীর প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার নতুন কারণ !

http://www.latestbdnews.com/wp-content/uploads/2015/02/%E0%A6%AF%E0%A7%8C%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE.jpeg

   সূত্র- internet(BD NEWS BANGLA)
যে যতই ক্ষেপে যান না কেন শিরোনাম পড়ে, এ কথা অস্বীকারের উপায় মোটেও নেই যে প্রায় প্রত্যেক পুরুষের কাছেই নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রীর চাইতে অন্যের প্রেমিকা/স্ত্রীকে আকর্ষণীয় মনে হয় বেশী। এবং অনেক পুরুষই নিজের জীবনে একজন নারী থাকা সত্ত্বেও অন্য কারো স্ত্রী বা প্রেমিকার সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এবং পুরুষদের পরকীয়া করার পেছনে এটা অনেক বড় একটি কারণ। কিন্তু কেন পুরুষের চোখে অন্যের প্রেমিকা বা স্ত্রীকে বেশী আকর্ষণীয় মনে হয়? আসুন, জানি মুখ্য কয়েকটি কারণ।
নিজের সঙ্গিনীর প্রতি শারীরিক আকর্ষণ হারিয়ে ফেলা
পুরুষদের একটা বড় অংশ কেবলমাত্র এই কারণে অন্যের প্রেমিকা/স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন, কেননা নিজের একান্ত নারীটিকে তার আর আকর্ষণীয় মনে হয় না। সেই একই চেহারা, একই সাজসজ্জা, একই সৌন্দর্য মনে হতে থাকে। প্রেমিকা বা স্ত্রী যত রূপসীই হোক না কেন, তাই অন্য নারীর দিকে পুরুষের নজর যাবেই। এই কারণেই নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রীর চাইতে দেখতে খারাপ নারীদের প্রতিও আকর্ষণ দেখা যায় অনেক পুরুষের।
নতুন স্বাদের খোঁজ
যৌন জীবনে নতুন স্বাদের আশায় অন্যের প্রেমিকা বা স্ত্রীর প্রতি ঝুঁকে পড়েন অনেক পুরুষ। তাদের মনে হয় অন্য পুরুষটি হয়তো যৌন জীবনে অনেক বেশী তৃপ্ত। সেই তৃপ্তি তারাও পেতে চান ।
কী এমন আছে ওই মেয়ের মাঝে?
একটি মেয়েকে একজন পুরুষ এত ভালবাসছেন, তাঁকে নিয়েই থাকছেন… আসলে আছে টা কী ওই নারীর মাঝে? এমন কিছু কি আছে যা তার প্রেমিকা বা স্ত্রীর মাঝে নেই? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়েই অদম্য আকর্ষণ বোধ করেন অনেক মানুষ।
যেটা ওর আছে, আমারও থাকতে হবে
ছেলেদের ছোটবেলায় যেমন রেষারেষি থাকে খেলনা নিয়ে, বড় বেলায় সেটা রূপান্তরিত হয়ে যায় নারী ভিত্তিক রেষারেষিতে। শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য যে এখনো বেশিরভাগ পুরুষের কাছেই নারী একটা পণ্য বা খেলনার মতই। যেটা আরেকজনের আছে, আমারও থাকতে হবে- এই ভাবনা থেকেই অন্যের প্রেমিকা/স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ জন্মায়।
ফাঁদে পড়ে যাওয়া
একথাও অস্বীকারের উপায় নেই যে নিজের প্রেমিক বা স্বামী থাকা সত্ত্বেও অনেক মেয়ে চেষ্টা করে পর পুরুষের মনযোগ আকর্ষণ করার। আর সেই চেষ্টার ফাঁদেও আটকে যায় অনেক পুরুষ।
এক সম্পর্কে হাঁপিয়ে ওঠা
পৃথিবীতে বেশিরভাগ মানুষই একটি প্রেম বা বিয়ের সম্পর্কে বেশিদিন থাকতে পারেন না। হয়তো জীবনভর তারা সম্পর্ক রক্ষা করেন, কিন্তু মনে মনে হাঁপিয়ে ওঠেন। সেই ক্লান্তি দূর করতেই পুরুষেরা আকৃষ্ট হন আরেক নারীর প্রতি।
প্রত্যাশা পূরণ না হওয়া
হয়তো প্রেমিকার কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা ছিল কিংবা হয়তো অনেক আশা করে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু সেই আশা পূরণ হয়নি। এমন ক্ষেত্রে পুরুষ এমন পুরুষদের প্রামিকা কিংবা স্ত্রীদের প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন যারা নিজেদের জীবনে সুখী আছে।
দায় নিতে হবে না বলে
আরেকজনের প্রেমিকা বা স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক করার সুবিধা হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন কমিটমেনট দিতে হয় না। আর অনেক পুরুষের কাছেই এটা একটা প্লাস পয়েন্ট!

Wednesday, February 4, 2015

Sex সম্পর্কে দু’-চার কথা যা আমরা জানি অথবা জানি না!



রতিসুখের চরম বিন্দুতে পৌঁছনোর লাখো টিপস দিতে এযাবত কয়েক কোটি প্রবন্ধ পড়ে ফেলেছেন নিশ্চয়? জেনে রাখুন, ওই সমস্ত আসলে আদ্যপান্ত জঞ্জাল। এ ব্যাপারে আসল কথাটা বলে বিজ্ঞান। আসুন কিছু বিজ্ঞানভিত্তিক যৌনচর্চা হয়ে যাক।
১) গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মোজা পরে সঙ্গম করলে চরম সুখ প্রাপ্তি হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, পায়ে মোজা পরা থাকলে যৌন সুখ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তবে উত্‍কট রহের মোজা পরলে হিতে বিপরীত হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
২) হাসিখুশি পুরুষের প্রতি আদৌ কোনও যৌন আকর্ষণ বোধ করে না নারী। বরং গোমড়া মুখের সঙ্গীর প্রতি দৈহিক মিলনের তীব্র কামনা অনুভব করেন মহিলারা। অন্যদিকে, নারীর হাসিমুখ দেখে পুরুষের যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সুতরাং কাতুকুতু দিলেও কোনও মতে পুরুষের হাসি চেপে রাখাই বি ধেয়।
৩) রৌদ্রস্নানে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি পায়। এর ফলে স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই মনে তীব্র যৌন কামনা জাগে। মিলনের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে অতএব রোদ পোহানো অভ্যেস করতে পারেন।
৪) পূর্বরাগ পর্যায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে পুরুষের নাক। নাকের সামনের নরম অংশের স্পর্শে নারীর যৌন চেতনা জেগে ওঠে। তীব্র কামোন্মাদনা তৈরি হয়।
৫) ঘর্মাক্ত পুরুষ দেখলে অধিকাংশ মহিলারপ্রবল যৌন ইচ্ছা তৈরি হয় বলে সমীক্ষায় জানা গিয়েছে। আসলে পুরুষের ঘামের সঙ্গে অ্যান্ড্রোস্ট্যাডিএনোন ক্ষরণের ফলে জাগ্রত হয় নারীর যৌন চেতনা।
৬) একটি ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে যে পেশিবহুল পুরুষ মাত্রই নারীকে চরম যৌন তৃপ্তি দিতে সক্ষম। কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে সমস্ত পুরুষের শরীরের মধ্যপ্রদেশ স্ফীত, তাঁরাই দীর্ঘ সম্ভোগ করতে পারেন। আসলে শরীরে চর্বি থাকার মানে হল স্ত্রী হরমোন এস্ট্র্যাডিওল-এর আধিক্য। এই হরমোনের সাহায্যে চরম রতিসুখের স্তরে পৌঁছতে সাধারণের তুলনায় অন্তত ৫ মিনিট বেশি সময় লাগে ভুঁড়ি সমৃদ্ধ পুরুষের। তাই সিক্স প্যাক্স-এর মোহ ত্যাগ করে মহিলারা স্থূল শয্যাসঙ্গী বাছলেই অধিক যৌন তৃপ্তি লাভ করবেন।
৭) যত্ন করে দাড়ি কামানো মুখের চেয়ে গালে খোঁচা খোঁচা দাড়িই নারীকে বেশি আকর্ষণ করে বলে জানা গিয়েছে। এলোমেলো চুল আর অগোছাল দাড়ির পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনে তৃপ্ত হন বেশির ভাগ মহিলা।
৮) অন্তরঙ্গতা বাড়াতে চুমুর বিকল্প নেই, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যে যুগল ঘন ঘন চুম্বনে অভ্যস্ত, দেখা গিয়েছে দীর্ঘায়িত যৌন মিলনের আনন্দ তাঁরাই উপভোগ করেন।
৯) মশলাদার খাবার পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে বলে জানা গিয়েছে। পছন্দের পুরুষের থেকে সম্পূর্ণ দৈহিক সুখ লাভ করতে হলে তাঁকে মশলা মিশ্রিত সুস্বাদু পদ পরিবেশন করুন।
১০) বেশির ভাগ পুরুষই মেয়েরা লাল রঙের পোশাক পরলে তীব্র যৌন আকর্ষণ বোধ করেন। তাই কামনার সঙ্গীকে যৌন সচেতন করে তুলতে রাঙা সাজে সেজে উঠুন।
১১) মাথা ধরার অব্যর্থ দাওয়াই হল রতিসুখ, জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের মতে, যৌন তৃপ্তি অনেক সময় আংশিক অথবা পুরোপুরি মাইগ্রেন সারাতে সক্ষম।
১২) বিজ্ঞানীদের মতে, বয়স্কা মহিলারা অল্পবয়েসীদের চেয়ে তুলনায় দ্রুত যৌন সুখের চরম সীমায় পৌঁছান। এই কারণে বয়সে বড় নারীর সঙ্গে পুরুষের সঙ্গম বেশি তৃপ্তিদায়ক বলে মনে করেন তাঁরা।
১৩) জানেন কি, ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও বহু মানুষ রতিক্রিয়াশীল থাকতে পারেন? ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে খাওয়া অথবা হেঁটে-চলে বেড়ানোর অভ্যাসের মতো কেউ কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় দিব্যি যৌন মিলনে লিপ্ত হতে পারেন। এই অসুখের নাম ‘সেক্সমনিয়া’। মজার কথা, ঘুম ভাঙলে ঘটনাটি একেবারেই ভুলে যান তাঁরা।
তবে যতই টিপস নিন না কেন, কার্যক্ষেত্রে সঠিক দাওয়াইটি মনে করে প্রয়োগ করতে পারলেই অভীষ্ট সিদ্ধি হবে। মনে রাখবেন, যে কোনও কামতাড়িত পুরুষের তুলনায় এই বিষয়ে বহু গুণে এগিয়ে রয়েছে মনুষ্যেতররা। যেমন, বীর্যপাতের সময় মানুষ প্রতি বার ৩ থেকে ১৫ কোটি শুক্রাণু নিষ্ক্রমণ করলেও গড়পরতা শুয়োরের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৮০০ কোটি।
তবেই বুঝুন, যৌনতার প্রতিযোগিতায় কতটা পিছিয়ে মানুষ!

সূত্র- internet(BD NEWS BANGLA)

যে ৬টি কথা নারীরা শুনতে চান ভালোবাসার পুরুষের মুখ থেকে !




ভালোবাসার সম্পর্ক গভীর করে তুলতে চাইলে একে অপরের খেয়াল খুশির ওপর অনেকটা লক্ষ্য রাখতে হয়। যারা বুদ্ধিমান তারা এই কাজটিই ভালোমতো করে থাকেন। একে অপরের পছন্দের প্রতি নজর রাখা, একে অপরের সাথে ভালো করে মানিয়ে চলা এই সবই ভালোবাসাকে গভীর করে তোলে। আরও একটি জিনিস রয়েছে যা অনেক বেশি মধুর করে তোলে, তা হলো মধুর কথাবার্তা। মুখের সামান্য মিষ্টি কথায় অনেকেরই মন অনেক ভালো হয়ে যায়। বিশেষ করে মেয়েদের। মেয়েরা এই জিনিসটি অনেক বেশি পছন্দ করেন।
মেয়েরা চান তার প্রেমিক বা স্বামী তার প্রশংসা করুন, তার সাথে বসে কিছু কথা বলুন। আর সামান্য কিছু মিষ্টি মধুর কথাতেই অনেক বেশি খুশি হয়ে যান অনেক নারী। এসবের বাইরেও কিছু কিছু কথা রয়েছে যা নারীরা ভালোবাসার পুরুষটির কাছ থেকে শুনতে খুব পছন্দ করেন। তাদের কাছে এই কথাগুলোর মূল্য অনেক বেশি। পুরুষের মুখের এই কথাগুলোর মাধ্যমে নিজের গুরুত্বটা বুঝে নেন। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক মেয়েরা তাঁর ভালোবাসার পুরুষের কাছ থেকে কোন কোন কথা শুনতে ভালোবাসেন।

‘তোমাকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে’

কম বেশি সব মেয়েরাই প্রশংসা শুনতে বেশ পছন্দ করেন। আর মেয়েরা এতো কষ্ট করে সাজগোজ এবং দারুণসব পোশাক-আশাক পরেন শুধুমাত্র তার পছন্দের মানুষটির কাছ থেকে একটু প্রশংসা শুনতে। এটা বাদে তাদের এতো সব কষ্ট করার কোনো কারণ নেই। তাই শুধুমাত্র ‘তোমাকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে’ এই কথাটি মেয়েদের কাছে অনেক পছন্দের।

‘তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী’

যদিও এই কথাটি অনেকেই মিথ্যা বলে থাকেন এবং অনেক মেয়েই তা জানেন যে পুরুষটি মিথ্যা বলছে। তারপরও এই কথাটি শুনতে বেশীরভাগ মেয়েই পছন্দ করেন। অনেক মেয়েই এই কথাটি সত্য মিথ্যার ঊর্ধ্বে রেখে নিজেকে পছন্দের মানুষটির কাছে সকলের থেকে আলাদা ভাবতে থাকেন।

‘তুমি অনেক ভালো মা হতে পারবে’

প্রতিটি মেয়েরই মনে মাঝে লুকোনো থাকে সুখী পরিবারের একটি চিত্র। যখন একটি ছেলে তাকে এই কথা বলেন তখন মেয়েরা নিজেকে অনেক বেশি আলাদা ধরণের গুণসম্পন্ন ভাবেন। ছেলেদের এই কথায় মেয়েরা ভাবেন তাদের গুণ সম্পর্কে তার প্রিয় মানুষটি বেশ ভালো করেই অবগত আছেন। এতে করে মেয়রা বোঝেন তার পছন্দের মানুষটি তাকে বেশ ভালোই বোঝেন। আর তাই মেয়েদের এই কথাটি শুনতে এতো ভালো লাগে।

‘এই সম্পর্কে তুমি কী মনে কর?’

অনেক মেয়েই চান তার প্রিয় মানুষটি তার মতামতের গুরুত্ব দিন। হয়তো মেয়েটি আপনার মতামতকেই প্রাধান্য দেবেন কিন্তু আপনি যখন তার মতামত জানতে চাইবেন তখন সে মনে মনে অনেক খুশি হবেন। অনেক মেয়ের কাছেই এইটুকু অনেক বড় একটি ব্যাপার।

‘তুমি তো জানোই আমি কী ভাবি’

অনেক সময় ছেলেরা হয়তো কিছু লুকোনোর জন্য এই কথাটি বলে থাকেন। কিন্তু এই কথাটির মূল্য মেয়েদের কাছে অনেক বেশি। যখন একটি ছেলে তার সঙ্গিনীকে বলেন ‘তুমি তো জানোই আমি কি ভাবি’ তখন মেয়েটি মনে মনে ভাবেন তার প্রিয় মানুষটি তাকে তার সাথে সব কিছু শেয়ার করেন বলেই এই কথাটি বলেন। এই কথাটি শুনলে অনেক মেয়েই খুশি হয়ে যান।

‘আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালবাসি’

অনেকেই আছেন যারা মনে করেন আমি তাকে ভালোবাসি এবং সে আমাকে ভালোবাসে তাই এর মাঝে প্রকাশ করার মতো কিছু নেই। কিন্তু মেয়েরা ভাবেন ঠিক তার উল্টোটা। মেয়েরা চান তার প্রিয় মানুষটি তাকে কতোটা ভালোবাসেন তা তিনি মুখে প্রকাশ করুন। ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’ কথাটি মেয়েরা ছেলেদের মুখ থেকে শুনতে অনেক বেশি ভালোবাসেন।

সূত্র- internet(BD NEWS BANGLA)

Tuesday, February 3, 2015

পুরুষের যেসব ‘গুণ” দেখে প্রেমে পড়েন নারীরা !




প্রেম নাকি চিন্তাভাবনা করে হয় না, হঠাত্‍ করে হয় – কথাটা কি পুরোপুরি সত্যি? বোধহয় না! ভেবে দেখুন তো, দুম করে যখন কাউকে ভালো লেগে যায়, তখন তো তার বিশেষ কোনো বিষয় দেখেই ভালো লাগার ব্যাপারটা ঘটে, তাই না? এক্ষেত্রে আমরা ভেবে নিতে পারি, আমাদের মনে কাঙ্খিত মানুষের পছন্দ-অপছন্দের বিষয়গু
প্রেম নাকি চিন্তাভাবনা করে হয় না, হঠাত্‍ করে হয় – কথাটা কি পুরোপুরি সত্যি? বোধহয় না! ভেবে দেখুন তো, দুম করে যখন কাউকে ভালো লেগে যায়, তখন তো তার বিশেষ কোনো বিষয় দেখেই ভালো লাগার ব্যাপারটা ঘটে, তাই না? এক্ষেত্রে আমরা ভেবে নিতে পারি, আমাদের মনে কাঙ্খিত মানুষের পছন্দ-অপছন্দের বিষয়গুলো আগে থেকেই অবদমিত থাকে। তাই কারো মাঝে পছন্দের কোনো বিষয় দেখতে পেলেই তাকে ভালো লেগে যায়।
এটাকে চিন্তাভাবনা করা বলেন অথবা হিসেব কষা বলেন, তাহলে এই কাজটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বেশি করে থাকে। একটি মেয়ে যখন ধীরে ধীরে বড় হয়, তার মনে কাঙ্খিত পুরুষের একটি ছবি আঁকা হতে থাকে। মেয়েরা সাধারণত আইডল বা আদর্শের মাপকাঠি হিসেবে বেছে নেয় বাবা অথবা বড়ভাইকে।
যেসব ছেলের মাঝে এই আদর্শের ছায়া দেখতে পায়, তাকেই সাধারণত মনে ধরে যায় মেয়েদের। এছাড়া আরো কিছু বিষয় মেয়েরা খুঁজে বেড়ায় ছেলেদের মাঝে, যেগুলো মিলে গেলে মেয়েরা সহজেই প্রেমে পড়ে যায়। কী সেই বিষয়গুলো? জেনে সেই বিশেষ ৭টি বিষয় নিন।

ধনী ও সুপ্রতিষ্ঠিত :

ধনী ছেলেরা সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে মেয়েদের। কারণ মেয়েরা আর্থিক নিরাপত্তাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। এছাড়া বিলাসী জীবনযাপনের নিশ্চয়তা তো রয়েছেই! তাই ধনী পুরুষরা মেয়েদের পছন্দের তালিকায় থাকেন প্রথমদিকে। ধনী ছেলেদের চেহারা বা ব্যক্তিত্বও তখন গৌণ বিষয় হয়ে যায়।
ঠিক একই কারণে সুপ্রতিষ্ঠিত ছেলেদের প্রতিও মেয়েদের দুর্বলতা থাকে। তবে এখানে আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি প্রাধান্য পায় সামাজিক মর্যাদা। বিশেষ করে যেসব মেয়েরা সামাজিক মর্যাদাসম্পন্ন পরিবার বেড়ে ওঠে, তারা সুপ্রতিষ্ঠিত ছেলেদের প্রতি ঝোঁকে বেশি।

জনপ্রিয় :

জনপ্রিয় ছেলেদের প্রতি মেয়েদের আলাদা রকম আকর্ষণ থাকে। জনপ্রিয় বলতে যে শুধু গতানুগতিক মিডিয়া স্টার তা নয়, বরং অফিস বা বন্ধুদের মাঝে জনপ্রিয় অথবা বিশেষ কোনো কাজে সুপরিচিত ছেলেরাও এ তালিকার অন্তর্ভুক্ত। কেন মেয়েরা এ ধরনের ছেলেদের পছন্দ করে? এর কারণ মূলত নিজেও জনপ্রিয় হতে চাওয়ার আকাঙ্খা। নিজে জনপ্রিয় হতে না পারলেও সকলের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু, এমন ছেলেকে সঙ্গী হিসেবে বেছে নেয়ার প্রবণতা এটাই প্রমাণ করে। বর্তমান সময়ে ফেসবুকের কথিত সেলিব্রিটি বা জনপ্রিয় ব্লগাররাও মেয়েদের পছন্দের তালিকায় চলে এসেছেন!

স্টাইলিশ ও ফ্যাশনেবল :

রুচিশীলতার ব্যাপারটিতে মেয়েরা অনেক বেশি স্পর্শকাতর হয়ে থাকে। তাই স্টাইল ও ফ্যাশনে রুচির পরিচয় দিতে পারে, এমন ছেলেদেরই মেয়েরা পছন্দ করে। চেহারা যেমনই হোক না কেন, স্টাইলিশ ও ফ্যাশনেবল ছেলেদের প্রতি মেয়েরা সহজেই দুর্বল হয়ে পড়ে। হালের ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন এবং স্টাইলে রুচিবোধ রয়েছে এমন ছেলেরা মেয়েদের পছন্দের তালিকায় আগে থাকে।

উচ্চতা এবং চুল :

খাটো ছেলেদের মেয়েরা যেমন পছন্দ করে না, তেমনি টাকমাথাও তাদের পছন্দ নয়! সমান উচ্চতা বা নিজের চেয়ে কম উচ্চতার ছেলেদের মেয়েরা এক প্রকার এড়িয়েই চলে। এ কথা টাকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মাথাভর্তি চুল এবং লম্বা ছেলেরা মেয়েদের মন সহজেই হরণ করে নেয়। তাই মেয়েরা এমন ছেলেদেরই সঙ্গী হিসেবে বেছে নেয়, যে তার চেয়ে লম্বা এবং মাথায় টাকের আভাসমাত্র নেই!

বাবার মতো যত্নশীল ও দায়িত্ববান :

বেশিরভাগ মেয়েরই আইডল বা আদর্শ পুরুষ থাকে তার বাবা। কারণ ছোটবেলা থেকেই যত্নশীলতা ও দায়িত্ববোধ দেখে বড় হয়। তাই মেয়েরা স্বভাবতই যত্নশীল ও দায়িত্ববান ছেলেদের পছন্দ করে। যে ছেলে তাকে বাবার মতো আগলে রাখতে পারবে, যত্ন করবে এবং সকল প্রকার দায়-দায়িত্ব নেবে – এমন ছেলেদেরই মেয়েদের পছন্দ করে বেশি, এসব গুণই মেয়েরা খুঁজে বেড়ায় ছেলেদের মাঝে।

যে দিতে পারে নিরাপত্তা :

মেয়েরা সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টির কথা ভাবে, তা হলো নিরাপত্তা। যেসব ছেলেরা দিতে পারে নিরাপত্তার অনুভব, সেসব ছেলেদের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ থাকে সবচেয়ে বেশি। এ কারণেই মেয়েরা সাহসী ছেলেদের প্রতি একটু দুর্বল থাকে বেশি। আবার যেসব ছেলেরা পুরুষালী আচরণ করে, তাদের প্রতি ঠিক একই কারণে মেয়েদের ঝোঁক থাকে। নরম স্বভাবের এবং ভদ্র ছেলেরা সামাজিকভাবে এগিয়ে থাকলেও প্রচলিত ‘দুষ্টু’ ছেলেরা মেয়েদের পছন্দের তালিকায় থাকে এগিয়ে।

এক নারীতে সন্তুষ্ট :

কোনো মেয়েই চায় না তার সঙ্গীকে অন্য কারো সাথে ভাগ করে নিতে। একারণে এক নারীতে সন্তুষ্ট থাকে এমন ছেলেদের পছন্দ করে মেয়েরা। অনেক মেয়ে বন্ধু রয়েছে বা মেয়েদের মাঝে জনপ্রিয়, এমন ছেলেদের মেয়েরা একটু এড়িয়েই চলে! আবার পূর্বে দুইয়ের অধিক প্রেম ছিল, এমন ছেলেদেরও মেয়েরা কম পছন্দ করে। মোটকথা, যেসব ছেলেরা বিশ্বস্ত থাকে, তাদের প্রতিই মেয়েরা হয় দুর্বল।

সূত্র- internet(BD NEWS BANGLA)

Monday, February 2, 2015

আমার কাজের ইমপ্রুভ হচ্ছে – নায়লা নাঈম



নতুন ছবিটির একটি গানে একেবারে নতুন রুপে দেখা যাবে নায়লা নাঈমকে। আর সে সিনেমাটির জন্য সম্প্রতি একটি ফটোশুট করেছেন তিনি।
আর সে ফটোশুটে নায়লা নিজের কাজেই দারুণ মুগ্ধ। নায়লা জানান, আমার ধারণা আমার কাজের ইমপ্রুভ হচ্ছে। যার ছাপ দেখা যাবে নতুন এই চলচ্চিত্রের গানে। ছবিটির নাম ‘রাত্রির যাত্রী’।
ছবিটি পরিচালনা করছেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব। সিনেমায় মূল ভূমিকায় অভিনয় করছেন চিত্রনায়িকা আরিফা পারভিন মৌসুমী। সিনেমাতে মৌসুমির বিপরীতে দেখা যাবে আনিসুর রহমান মিলনকে।
এছাড়া আরও অভিনয় করবেন এ টি এম শামসুজ্জামান, সালাউদ্দিন লাভলু, সাদিয়া আফরিন, সোনিয়া হোসেন, প্রতিভা শাওনসহ আরও অনেকে।
‘রাত্রীর যাত্রী’ সিনেমার ‘আমি সুন্দরী মেয়ে’ শিরোনামের একটি গানে পারফর্ম করবেন নায়লা নাঈম। গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রুবাইয়াত জাহান। এই গানের কোরিওগ্রাফিতে রয়েছেন তানজিল।

Sunday, February 1, 2015

মহিলাদের ফ্যাশন ভ্রান্তি


ফ্যাশন মানে কী? অতিরিক্ত মেকআপ করে এক গা গয়না পরে বসে থাকা? আদৌ নয়৷তাহলে কি প্রচণ্ড ঝলমলে একটা পোশাক পরে দিনের বেলায় বেরিয়ে পড়া৷ না, তা-ও নয়৷ আসলে ফ্যাশন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকার ফলেই প্রায়শই আমরা নিজেদের অজান্তে এমন কিছু ভুল করে বসি, যে অনেকেই আমাদের নিয়ে হাসাহাসি করতে থাকেন৷
১) প্রচুর গয়না- বাইরে বেড়াতে গেলেই কি এত এত গয়না পরতে হবে? বিয়ের দিন তো প্রচুর গয়না পরেছিলেন সাধ মিটিয়ে, তাহলে পরে না হয় একটু সোবার লুকেই নিজেকে মেন্টেন করুন৷ ভারতীয় পোশাকের সঙ্গে গয়না ভালো লাগলেও, যতটুকু মানায় ততটুকুই পরুন৷ নিজেকে জুয়েলারি মিউজিয়াম বানিয়ে কাজ নেই৷
২) সব পেয়েছির দেশে- কথায় রয়েছে, যা পেয়েছ তার সদ্ব্যবহার করো৷ কিন্তু কতটা নিজের জন্য প্রয়োজন সেটাই আমরা অনেকে বুঝতে পারি না৷বুকের খাঁজ বা শরীরের ভাঁজ দেখানো বা খুব ছোট টপ পরে বেরিয়েই সবসময় নিজের সেক্স অ্যাপীল বাড়ে না৷উল্টে আপনার ফ্যাশন সেন্স নিয়েই হাসাহাসি করবে লোকজন৷টাইট ফিটিংস বা বেশি খোলামেলা পোশাক তো আর সবার জন্য নয়৷ এটা বুঝতে হবে৷
৩) মিসফিটে ফিট হওয়া- যে পোশাকে আপনাকে অশ্লীল হয়তো নয়, কিন্তু বেমানান লাগাবে সেই পোশাক যতই ইভেন্ট ফ্রেন্ডলি হোক, গলাবেন না৷ ঢলঢলে ইভনিং গাউন বা টাইট ফ্রকে সবাইকে ভালো লাগে না৷ এক্ষেত্রে যদি কোনও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন পোশাক বেছ নেন, তাহলে আপনাকে ততটা বেমানান লাগবে না৷
৪)অনুষ্ঠান মাথায় রাখুন- কখন, কার বাড়িতে , কী অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন, এটা সবসময় মাথায় রাখবেন৷ এমনকী মাথা থেকে পা পর্যন্ত পুরো সাজটা খুঁটিয়ে দেখে নিন বের হওয়ার আগে৷ পুজোবাড়িতে কেপ্রি পরে গেলে বা সমুদ্রের ধারে পাতলা শিফন শাড়ি পরে ঘুরলে আপনার ফ্যাশন সেন্স নিয়ে প্রশ্ন উঠবে বই কী!
৫) মেকআপে ম্যাসাকার- মেকআপের ব্যাপারে অনেকেই আমরা তালজ্ঞান রাখতে পারি না৷ একটু-আধটু মেকআপ ঠিক আছে, কিন্তু দিনের বেলা বাড়িতে যদি প্যানকেক লাগিয়ে কেউ ঘোরাফেরা করেন, তাহলে তার সম্পর্কে আর কী-ই বা বলার থাকতে পারে৷আবার মন ভালো নেই বলে ফর্মাল ফাংশনে কেউ যদি এক্কেবারে নো মেকআপ লুকে হাজির হন, সেটাও ভীষণ অদ্ভুত লাগে৷ নড়বড়ে হয়ে যায় আপনার পুরো গোটআপটাই৷
৬) জুতোয় যদি- জুতোর ব্যাপারে আমরা প্রায়ই নজর দিই না৷ কিন্তু যদি এমন কোনও জুতো পরে আমরা বাইরে যাই যাতে আমরা খুব একটা কমফর্টেবল নয়, তাহলে পুরো ফ্যাশনটাই যাবে জলে৷ হাই হিল পরে বার বার পা মচকানো বা টাইট ফ্যাশনেবল জুতোতে পায়ে ফোস্কা পরে চলতে চলতে থেমে যাওয়ার থেকে বরং ভালো ফ্যাশন না করা৷
৭) বয়স ভাবুন- বয়সের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ৷ কিন্তু অনেকেই মানতে চান না তাদের বয়স বাড়ছে৷ তাই ৪০-এর পর মধ্য কুড়ির ফ্যাশন স্টেটমেন্ট ফলো করে অন্যের হাসির খোরাক হয়েওঠেন তারা৷ এটা করা থেকে আপনি নিজেই কিন্তু নিজেকে আটকাতে পারেন৷

Friday, January 30, 2015

সানি লিওনের গোসলের ভিডিও ফাঁস

শুধু শরীর দেখিয়ে বলিউডে জায়গা করে নেয়া পর্নো তারকা সানি লিওন আইস বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে তা সম্পন্ন করে ফেলেছেন। মানে এক বালতি বরফ ঠাণ্ডা পানি মাথায় ঢেলেছেন। আর সে দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে তা ছড়িয়ে দিয়েছেন টুইটারে।

আইস বাকেট চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক বালতি বরফ শীতল পানি গায়ে ঢালার চ্যালেঞ্জ কেউ দিলে নিতেই হবে। তা না হলে ১০০ ডলার দান করতে হবে এএলএস অ্যাসোসিয়েশনকে। এখানেই শেষ নয় আরও তিনজনকে সেই বরফ পানিতে ভেজাতে হবে।

স্নায়ু রোগে আক্রান্তদের জন্য তহবিল গড়ার জন্য এই খেলাটি প্রথম শুরু করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসবল খেলোয়াড় ও এএলএস রোগী পিট ফ্রেটস। এএলএস পুরো কথাটি হলো অ্যামিওট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস। এটি এমন একটি রোগ যাতে স্নায়ুকোষ, মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ড আক্রান্ত হয়। বিশ্বজুড়ে প্রতি ১ লক্ষে ২ জন বিরল এই রোগে আক্রান্ত হয়। ১ জুন থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত শুধুমাত্র ফেসবুকে আইস বাকেট চ্যালেঞ্জ -এর ১২ লক্ষ ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে।

এএলএস ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত আইস বাকেট চ্যালেঞ্জের তহবিলে জমা পড়েছে ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।

কোন জেলার মেয়েরা কেমন?

এই লেখাটি লেখকের একান্ত চিন্তা  অথবা কল্পনাপ্রসুত ভাবনার ফসল । পুরো লেখাটি পরার পর অনেকের রাগে চুল ছিড়তে ইচ্ছে হতে পারে । অনেকেই মিলে যাওয়ার আনন্দে খুশি হতে পারেন । so Don't mind..........

…………………………………………………………………………………………………………
ভাইয়ারা  , বিয়ে করার কথা ভাবছেন? সাবধান! জেনে নিন কোন জেলার মেয়েরা কেমন? তারপর সিদ্ধান্ত নিন কার ঘাড়ে লটকাবেন অথবা কাকে দিয়ে ঘাড় মটকাবেন?
আপনারা যারা বিবাহযোগ্য মানে, যাদের বিয়ের বয়স হয়েছে, এখন কিংবা অদূর ভবিষ্যতে বিয়ে করার চিন্তাভাবনা করছেন, তাদের জন্য অলস মস্তিস্ক নিয়ে অনেক ‘গবেষণা ‘ করে আমি এই পোস্ট তৈরী করেছি। বিভিন্ন পরিচিত জন, এর আগের পোস্টে বিভিন্ন জনের অভিমত, আমার নিজের দেখা সব মিলিয়ে বিয়ে করার জন্য জেলা ভিত্তিক মেয়েরা কেমন হয়, সেটা নিয়েই আজকের লেখা ।
তবে নিচে উল্লেখিত সব ভাবনাই অনুমান মাত্র, সব ক্ষেত্রে মিলে যাবে এমন কোন ব্যাপার নেই -কিছু কিছু ক্ষেত্রে ২০/৩০ ভাগ মিলে যাবার সম্ভাবনাও কম । এর জন্য লেখক ও  প্রকাশককে নিজগুনে ক্ষমা করবেন  ।
যশোর-সাতক্ষীরা
মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। আর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন সহ্যই করতে পারেনা। পরকিয়াতেও ওস্তাদ।
চট্টগ্রাম
মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ।
সিলেট
মেয়েরা পর্দানশীল বেশী। সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলাতে বিয়ে করতে যায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। অনেকের মতে সিলেটি মেয়েরা ‘ছ্যাচড়া’ প্রকৃতির ।
পুরান ঢাকা
মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি (ভালো মন্দ মিলিয়ে)
খুলনা
মেয়েরা স্বামী অন্তপ্রাণ। খুলনার মেয়েরা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয়।
উত্তর বঙ্গ
মেয়েরা কোমলমতী হয় তবে  বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ বলেও কথিত আছে ।
বরিশাল
মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচারাল  সুন্দরী, সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক… জীবন বরবাদ করে দেবে এমন কথাই বেশিরভাগ ভুক্তভুগি বলে থাকে ।
ময়মনসিংহ
৭০ ভাগ মেয়েরা একটু বোকাসোকা অথবা সরল ,বাকি  ৩০ ভাগ বদমাইশ। কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং বলে নিশ্চিত হওয়া যায় ।
সিরাজগন্জ
মেয়েরা শান্ত শিষ্ট, পতিপরায়ন এককথায়  ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান এদের বিকল্প নেই । তবে কিছু ক্ষেত্রে অমিল হতেই পারে ,যদি আপনার কপাল পোড়া হয় ।
বগুড়ার
মেয়েরা একটু ঝাল প্রকৃতির । এরা একতু বেশিই খোলামেলা মনের, বিয়ের আগে একটু বেশি খাই খাই স্বভাবের হলেও তবে  বিয়ের পর অল্পতেই এরা সন্তুষ্ট (প্রমানিত )
কুষ্টিয়া
এখানকার মেয়েরা একটু অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় রুপবতী নয়। তবে মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই। মুখের ভাষা খুবই শুদ্ধ। শুনলে শুধু শুনতেই মন চাইবে।
বি.বাড়িয়া
মেয়েরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রেমের সম্পর্কে ‘পলটিবাজ’  কিন্তু বিয়ের পর  পতিভক্ত ও সংসারী। অনেক মিশুক।
রাজশাহী
মেয়েরা একটু লাজুক।অনেক সুন্দর করে কথা বলে । বিয়ের পর সবাইকে মুগ্ধ করে রাখতে এরা ভীষণ ওস্তাদ ।
পাবনা
মেয়েরা বিয়ের আগে খুব কুটনা প্রকৃতির হয়ে থাকে। তবে এরা খুব সাংসারিক , যৌথ পরিবারে সবাইকে বেশ আপন করে নিতে পারে , অনেক ক্ষেত্রে বেশ পরিশ্রমিও এরা ।
জামালপুর
এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি। মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।
নোয়াখালী
বাবা- মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই। বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিচে থাকতে চায়না। এরা চরম ঝগরাটে স্বভাবের  হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই!
ফরিদপুর
মেয়েরা চোরা স্বভাবের। কথা বলে কম সমালোচিত আছে, ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়।
কুমিল্লা
মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা। কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।
টাংগাইল
মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। এ অঞ্চলের মেয়েগুলো দুনিয়ার ‘বজ্জাত’  … তবে বান্ধবী হিসাবে ভাল! একটু
দিলখোলা টাইপের।
মাদারিপুর
মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ। তবে সব টাকা জমিয়ে রাখে সংসারের জন্যই ।
চাঁদপুর
মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়ণ। তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না
আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
দিনাজপুর
মেয়েরা খুব সুন্দরী হয়। তবে এরা বেশি সাজগোজ পছন্দ করেনা, ন্যাচারাল বিউটি এদের মধ্যেই , মুখ বুজে সব সহ্য করার মত মেয়েদের এই জেলাতেই আধিক্য ।
চাপাই নবাবগঞ্জ
মেয়েরা  সরল মনের অধিকারী।
গাজীপুর
মেয়েরা খুবই ভাল, মিশুক এবং রসিক । এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা।
নরসিংদী
মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো, তাদের মন আর চলার ঢং আকাশের রংয়ের মতো বদলায়।
কিশোরগঞ্জ
মেয়েরা একটু বোকাসোকা । তবে মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে কিছু ক্ষেত্রে বোকামি কাটিয়ে অতিচালাক হয়ে  এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া… অসম্ভব কিছু না।
নারায়ণগঞ্জ
এর মেয়েরা সাধারণত তারা কি চাই তারা নিজেরাও জানে না।
মুন্সিগঞ্জ
মেয়েরা একটু বেশি বেশি প্রেমে আগ্রহী… ভালো কিছু পাওয়ার সম্ভাবনা কম।তবে এরা খুব ট্যালেন্ডেট , এখানকার মেয়ারা প্রফেশনাল লাইফে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাইন করে ।
ভোলা
মেয়েরা সহজ, সরল, কথা একটু বেশি বলে। প্রেম জীবনে করলে একটাই করে। চেহারা সুন্দর হয়। সততা খুব বেশি।
কক্সবাজার এর মেয়েদের চেহারায় একটু চাকমা ভাব আছে… তারা মঙ্গল গ্রহের ভাষায় কথা বলে… তবে দিল পরিস্কার।

সূত্র- internet 

বিয়ের আগেই জেনে রাখুন সম্পর্কের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য


বিয়ে করা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে মধ্যবয়সের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সহায়তা করে বিয়ে। বিয়ের সম্পর্ককে সফল করার জন্য বিয়ের আগেই কিছু বিষয় ভেবে নেওয়া দরকার। এ বিষয়গুলো আগেই চিন্তাভাবনা করে ঠিক করে নেওয়া হলে তা বিয়ের সাফল্য বাড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।


১. সিদ্ধান্ত নিতে ২৩ বছর বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করুন
গবেষণায় দেখা গেছে, অল্প বয়সে বিয়ে করলে ডিভোর্সের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অন্যদিকে যারা ২৩ বছর বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তাদের ডিভোর্সের সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। এর অন্যতম কারণ অল্প বয়সে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো দক্ষতা অর্জিত হয় না বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
 ২. ‘ভালোবাসা’ থাকে এক বছর
তীব্র আকর্ষণ চিরকাল থাকে না। অনেকেই বলেন, বিয়ের এক বছর পর্যন্ত হানিমুন পিরিয়ড। আর এ বিষয়টি গবেষণাতেও প্রমাণিত হয়েছে। বিয়ের পর প্রথম এক বছর পর্যন্ত দম্পতিদের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি থাকে। এ বিষয়টিকে আগে থেকে জেনে রাখলে তা সম্পর্ক গড়তে ও তা টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করে।
৩. আপনি একা নন
বিয়ের পর একত্রে বসবাস শুরু করলে আপনার মেনে নিতে হবে যে আপনি একা নন। এতে আপনার অগ্রাধিকার ও অন্যান্য বিষয়গুলোও ভিন্ন হবে। আগে যে কাজ করতে একা সিদ্ধান্ত নিতেন, বিয়ের পর তা দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নেবেন, এমনটাই ভেবে নিতে হবে।
৪. সঙ্গীর ভালো খবরে খুশি 
সঙ্গীর ভালো খবর শুনে আপনি যদি খুশি হন তাহলে বুঝতে হবে আপনাদের মধ্যে রসায়ন ঠিক রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণাতে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
৫. দুজনের মিল হতে পারে, নাও হতে পারে
মানুষের ইগো একটি অদ্ভুত বিষয়। এ ইগো অনুযায়ী আপনার কোনো ব্যক্তিকে পছন্দ হতে পারে আবার নাও পারে। ১৯৫০ ও ১৯৬০ সালে কানাডিয়ান মনোবিদ এরিক বার্ন ‘থ্রি টায়ার্ড মডেল’-এ বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন। এক্ষেত্রে পিতামাতা ছোটবেলায় কেমন শিক্ষা দিয়েছেন, কেমন অনুভূতি ছিল এবং কিছুটা বড় হয়ে বিশ্ব সম্বন্ধে আপনার কেমন মূল্যায়ন ছিল -এ বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৬. সেরা বন্ধুদের মাঝে সুখী দাম্পত্য 
বিবাহিত জীবন মানে দুজন মানুষের একত্রে থাকা। সেরা বন্ধুদের মাঝে বিয়ে পরবর্তী জীবনে সুখী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়। আর এক্ষেত্রে বিয়ের পরও এ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার প্রচেষ্টা থাকতে হবে।
৭. সমবয়সীদের বিচ্ছেদ কম 
বিয়ের ক্ষেত্রে বয়সের পার্থক্য অনেক সময় দম্পতিদের জন্য সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, যা অনেক সময় বিয়ে-বিচ্ছেদে পর্যবসিত হয়। তাই এটি যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয় সেজন্য গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
৮. ঘরের কাজ ভাগ করে নেওয়া 
আধুনিক যুগে বিবাহিত জীবনে ঘরের কাজ উভয়কেই করতে হয়। কিন্তু তার মানে এটা নয় যে, একই কাজ উভয়কে করতে হবে। এক্ষেত্রে কাজ ভাগ করে নেওয়া সবচেয়ে ভালো। অর্থাৎ আপনি যে কাজটি ভালোভাবে করতে পারেন তা একাই করুন। আপনার সঙ্গী বাড়ির যে কাজটি করতে দক্ষ, তাকে সেটি করতে দিন।

সূত্রঃ internet (BD NEWS)

Tuesday, January 27, 2015

প্রিয়াঙ্কার মন ভাল রাখতে বিলাসবহুল বাড়ি

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া লস এঞ্জেলস-এ একটা বিলাসবহুল বাড়িতে থাকতে চলেছেন | না‚ বাড়িটা উনি কেনেননি | আসলে উনি একটা আমেরিকান টিভি শো-তে অংশগ্রহণ করছেন | আর তার জন্য ওঁকে তিন মাস থাকতে হবে ওখানে | যেহেতু তিন মাস মানে অনেকদিন‚ তাই ওই শো-এর প্রযোজকরা এই বিলাসবহুল বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করেছেন প্রিয়াঙ্কার |

প্রিয়াঙ্কার একজন কাছের বন্ধু জানিয়েছেন ওইখানে থাকাকালীন যদি প্রিয়াঙ্কার বন্ধুরা বা বাড়ির লোকজন ওঁর সঙ্গে থাকতে চান তারও ব্যবস্থা থাকবে | শুধুমাত্র বিলাসবহুল বাড়ি নয়‚ ওই ভিলার সঙ্গে আছে একটা বিশাল ফুলের বাগানও |

ওই টিভি শোয়ের প্রস্তুতকারকরা মনে করছেন তিন মাসের মধ্যে যাতে প্রিয়াঙ্কার 'হোম সিক' না হয়ে পরেন তাই এই ব্যবস্থা | ওই বিলাসবহুল বাড়ির গৃহসজ্জাও নাকি করা হচ্ছে প্রিয়াঙ্কার পছন্দ-অপছন্দকে মাথায় রেখে | প্রিয়াঙ্কা আগেই ইন্টিরিয়ার ডিজাইনারদের জানিয়ে দিয়েছেন ওঁর কী রকম বিছানার চাদর আর পর্দা পছন্দ |

একটা বড় ঘরকে মন্দিরের আদলে সাজানো হয়েছে | সেখানে নাকি প্রিয়াঙ্কা রোজ পুজো করবেন | এছাড়াও মুম্বইয়ের বাড়ির মতো‚ একটা বড় দেওয়ালে সাজানো হয়েছে ওঁর এবং ওঁর পরিবারের বেশ কিছু ছবি |

Monday, January 26, 2015

যে ৫ ধরনের নারী থেকে সাবধান

নারী-পুরুষ উভয়ের প্রতি আকর্ষণ থাকা খুবই স্বাভাবিক। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এমন হয়, যে প্রেমের পর বা বিয়ের পর সম্পর্কটা গলা টিপে ধরে। ফলে আগে থেকে একটু সাবধান হলে এগুলো এড়ানো যেতে পারে। মনস্তাত্ত্বিকরা বেশ কিছু নারী-পুরুষের স্বভাব বিশ্লেষণ করেই এই সাবধানতার বাণী শুনিয়েছেন। বহু পুরনো প্রবাদকে অনুসরণ করে বলা যেতে পারে, ‘Prevention is better than cure’। দেখে নিন কোন পাঁচ ধরনের নারীদের থেকে একটু দূরে থাকা শরীর-মন উভয়ের পক্ষে ভালো।
১. এ জগতে শুধু তুমি আর আমি: এটা যদি স্বভাব হয়, তাহলে সাবধান হওয়া বিশেষ জরুরি। যদিও প্রথমে এদের দেখে মনে হয়, এরা খুব স্বাধীনচেতা। কিন্তু অনেক সময় সম্পর্ক গভীরতা না পেলে বা বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত এদের স্বভাব ঠিক মতো ধরা পড়ে না। কিন্তু যখন এরা খাপ খুলতে শুরু করেন তখন বিপদ পদে পদে। মনোবিদরা জানান, এরা সাধারণত নিরাপত্তাহীনতা থেকেই এমন হন। প্রচণ্ড পজেসিভ হন। ফলে ‘বাকি পৃথিবী গোল্লায় যাক, তুমি শুধু আমায় দেখো’ অ্যাটিটিউড সম্পর্কের ভিত টলিয়ে দিতে পারে। কখনও কখনও অতিরিক্ত স্বার্থপরও হয়ে যান এরা।
২. মুখে কিছু বোলো না: ‘তুমি এটা বুঝতে পারলে না? এই সামান্য ব্যাপারটাও তোমায় বলে দিতে হবে?’ ‘সব সময় আমি বলব কেন, তুমি বুঝে নিতে পারো না?’ এ সব প্রশ্নমালার ভিড় যাদের মুখে থাকে তাদের থেকেও সাবধান। এরা মনে করেন, এক জন পুরুষকে সব কিছু বুঝতে হবে। মনের ‘গোপন কথাটি’ প্রেমিক বা বরের কাছে ‘রবে না গোপনে’। এরা পদে পদে আপনার পরীক্ষা নিতে পারেন। সব সময় দেখতে চান, আপনি তার মতো করে ভাবছেন কিনা। আর যদি পান থেকে চুন খসে, তো….। যাই হোক, যদি আপনি মনের ভাষা বুঝতে অসাধারণ দক্ষ হন, তবে নির্ভয়ে এগিয়ে যান।
৩. আমি বলব, তুমি শুনবে: মুখে খই ফুটছে নিরন্তন। সব সময় সব বিষয় নিয়ে কথা বলা বা নাক গলানোর জন্য অনেক সময়ই পরিস্থিতি না বুঝে আলটপকা মন্তব্য করা এদের স্বভাব। আর এ স্বভাবের জন্য আপনাকে অনেক অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েত হতে পারে। যদি বিয়ে হয়ে যায়, তবে এরা সংসারের শেষ কথা বলতেই ভালোবাসেন। সেখানে অন্য কারও কথার কোনো গুরুত্ব নেই।
৪. আই অ্যাম দ্য বেস্ট: ‘আমি এটাও বুঝি, আমি ওটাও বুঝি। আমি এটা ভালো পারি, আমি ওটা তো সব থেকে ভালো পারি। আমার থেকে ভালো কেউ নেই।’ মহিলাদের এ রকম স্বভাব খুবই বিপজ্জনক। সবাই নয়, তবে কর্মক্ষেত্রে যে সব মহিলারা একটু উপরের দিকে চাকরি করেন, তারা সাধারণত এ রকম ব্যবহার করে থাকেন। অন্যকে হেয় করে এরা একটু আত্মপ্রসাদ লাভ করেন। সে তালিকা থেকে আপনিও বাদ পড়বেন না। একটা কথা এদের মুখে প্রায় আঠার মতো লেগে থাকতে পারে, ‘আমি জীবনে সফল, আমার কাউকে প্রয়োজন নেই।’
৫. আমি এমনই, আমি তেমনই: এরা সময় বিশেষে ইমোশনের বন্যা বইয়ে দিতে পারেন। আবার কখনও চূড়ান্ত বাস্তবসম্মত কথা বলতে পারেন। মনোবিদদের মতে, বাকিদের থেকে এ ধরনের মহিলাদের সঙ্গে সম্পর্ক টেঁকার সম্ভাবনা একটু বেশি। তবে এরা একটু গোঁয়ার প্রকৃতির হন। যেটা করবেন মনে করেন, করে ছাড়েন। তাতে খারাপ হোক ভালো হোক সেটা বিচার্য বিষয় নয়। এদের প্রধান সমস্যা, এরা সম্পর্কের পর নিজেরা বিশেষ পাল্টাতে বা অ্যাডজাস্ট করতে রাজি নন। তবে সব সময় এটা চাইবেন উল্টো দিকের লোকটি পাল্টান বা অ্যাডজাস্ট করুন।

Saturday, January 24, 2015

খুব সহজে আপনিও হয়ে উঠুন দীপিকা পাডুকোনের মতই আকর্ষণীয়! (ভিডিও সহ )


নিজেকে তারকাদের মত দেখতে সুন্দর লাগুক, এমনটা কমবেশি সকল নারীই চান। তবে চাইলেই তো আর হবে না, জানতে হবে সঠিক উপায়। তবে হ্যাঁ, একটা জিনিস সর্বদা মনে রাখবেন যে তারকারা কিন্তু মোটেও আপনার-আমার চাইতে এমন কোন আহামরি বেশি সুন্দর নন। বরং কেবল সঠিক মেকআপ আর সঠিক স্টাইল তাঁদেরকে করে তোলে আবেদনময়ী ও আকর্ষণীয়।  আজকাল বলিউডের সবচাইতে আবেদনময়ী ও আকর্ষণীয় নায়িকা হচ্ছেন দীপিকা পাডুকোন। একই সাথে চরম স্টাইলিশ ও পরিমিত সৌন্দর্যের অধিকারী। নিজেকে সাজাতে চান দীপিকা পাডুকোনের লুকে? আপনিও চান যে আপনাকে দেখতে লাগুক ঠিক দীপিকার মতই আকর্ষণীয় কিন্তু মার্জিত? তাহলে দেখে নিন এই ছোট্ট ভিডিওটি।  এই ভিডিও দেখে আপনি শিখে নিতে পারবেন ২০১৪ সালের আইফা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দীপিকার দারুণ আলোচিত সেই সাজটি। বলতে গেলে সেদিনের অনুষ্ঠানটি মাতিয়েছিলেন দীপিকা একাই, বাকি সব নায়িকাদেরই দীপিকার সামনে দেখাচ্ছিল ভীষণ নিষ্প্রভ। ভীষণ আকর্ষণীয় কিন্তু অত্যন্ত মার্জিত একটি সাজ সেজেছিলেন সেদিন দীপিকা। এলোমেলো করে আপডু করা চুলের সাথে তার মেকআপ ছিল বেশ গাঢ় রঙের। চোখে আহামরি কোন উজ্জ্বল রঙের সাজ নেই। বরং চোখটা দেখতে লাগছে বেশ সাদামাটা। কিন্তু চোখে ব্যবহার করেছিলেন খুবই গাঢ় মেহগনি মেরুন রঙের লিপস্টিক। দুটো মিলিয়ে তাঁকে দেখাচ্ছিল ভীষণ আবেদনময়ী। বাকি মেকআপে ছিল উজ্জ্বল সোনালি রঙের ছোঁয়া। আবেদনময়ী মেকআপের সাথে অন্যদিকে তিনি পরেছিলেন বেসন অন্যরকম একটি সোনালি পোশাক। সবমিলিয়ে দীপিকাই ছিলেন সেদিন আসরের মধ্যমণি!  চলুন, দেখা নেয়া যাক দীপিকার সেই সাজের গোপন রহস্য!
নিজেকে তারকাদের মত দেখতে সুন্দর লাগুক, এমনটা কমবেশি সকল নারীই চান। তবে চাইলেই তো আর হবে না, জানতে হবে সঠিক উপায়। তবে হ্যাঁ, একটা জিনিস সর্বদা মনে রাখবেন যে তারকারা কিন্তু মোটেও আপনার-আমার চাইতে এমন কোন আহামরি বেশি সুন্দর নন। বরং কেবল সঠিক মেকআপ আর সঠিক স্টাইল তাঁদেরকে করে তোলে আবেদনময়ী ও আকর্ষণীয়।
আজকাল বলিউডের সবচাইতে আবেদনময়ী ও আকর্ষণীয় নায়িকা হচ্ছেন দীপিকা পাডুকোন। একই সাথে চরম স্টাইলিশ ও পরিমিত সৌন্দর্যের অধিকারী। নিজেকে সাজাতে চান দীপিকা পাডুকোনের লুকে? আপনিও চান যে আপনাকে দেখতে লাগুক ঠিক দীপিকার মতই আকর্ষণীয় কিন্তু মার্জিত? তাহলে দেখে নিন এই ছোট্ট ভিডিওটি।
এই ভিডিও দেখে আপনি শিখে নিতে পারবেন ২০১৪ সালের আইফা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দীপিকার দারুণ আলোচিত সেই সাজটি। বলতে গেলে সেদিনের অনুষ্ঠানটি মাতিয়েছিলেন দীপিকা একাই, বাকি সব নায়িকাদেরই দীপিকার সামনে দেখাচ্ছিল ভীষণ নিষ্প্রভ। ভীষণ আকর্ষণীয় কিন্তু অত্যন্ত মার্জিত একটি সাজ সেজেছিলেন সেদিন দীপিকা। এলোমেলো করে আপডু করা চুলের সাথে তার মেকআপ ছিল বেশ গাঢ় রঙের। চোখে আহামরি কোন উজ্জ্বল রঙের সাজ নেই। বরং চোখটা দেখতে লাগছে বেশ সাদামাটা। কিন্তু চোখে ব্যবহার করেছিলেন খুবই গাঢ় মেহগনি মেরুন রঙের লিপস্টিক। দুটো মিলিয়ে তাঁকে দেখাচ্ছিল ভীষণ আবেদনময়ী। বাকি মেকআপে ছিল উজ্জ্বল সোনালি রঙের ছোঁয়া। আবেদনময়ী মেকআপের সাথে অন্যদিকে তিনি পরেছিলেন বেসন অন্যরকম একটি সোনালি পোশাক। সবমিলিয়ে দীপিকাই ছিলেন সেদিন আসরের মধ্যমণি!
চলুন, দেখা নেয়া যাক দীপিকার সেই সাজের গোপন রহস্য!

ফেসবুকের ৫টি প্রশ্ন থেকে সাবধান


সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের ব্যক্তিগত নানা বিষয় জেনে নেয়। যদিও এ ব্যক্তিগত প্রশ্নগুলো ফেসবুকের মতো সাইটের করার কথা নয়। আর এসব প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্কিত নানা বিষয় ফেসবুক যতই জানতে থাকে ততই বাড়তে থাকে ফেসবুকের ব্যবসা। এক প্রতিবেদনে এ পাঁচটি বিষয় তুলে ধরেছে ফক্স নিউজ। 

১. আপনার বাড়ির ঠিকানা 


ছুটিতে বেড়াতে গিয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ নিজের ছবি পোস্ট করলে আপনি নিশ্চয়ই সবাইকে জানাবেন যে, আপনি বাড়িতে নেই। আর এ সুযোগটি ব্যবহার করে সে সময় চোর আপনার বাড়িতে চুরি করতে পারে। আর এ কাজটি আরও সহজ করার জন্য আপনার বাড়ির ঠিকানা দেওয়া থাকে ফেসবুকে। আর এ সমস্যা দূর করতে আপনার বাড়ির বিস্তারিত ঠিকানা কখনোই দেওয়া উচিত না ফেসবুকে। শুধু ঠিকানার অপশনই নয়, আরও কয়েকটি পন্থায় ফেসবুকে আপনার বাড়ির ঠিকানা চলে আসতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে ইভেন্ট।

২. কর্মস্থলের তথ্য

কর্মস্থলের বিস্তারিত তথ্য ফেসবুকে দেওয়া মানে পরিচয় চোরদের পোয়াবারো। এ ছাড়াও রয়েছে প্রতিষ্ঠানের নানা বিষয়। আপনার পোস্টকৃত কোনো বিষয় যদি প্রতিষ্ঠানের পছন্দ না হয় তাহলে তা আপনার পেশাগত জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বিষয়ে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। একে একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হিসেবেই তারা বিবেচনা করে। এছাড়া রয়েছে হ্যাকারদের বিষয়। তারা যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের কোনো তথ্য অনুসন্ধান করে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তাতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করতে পারে। 

৩. সম্পর্ক বিষয়ক তথ্য 

আপনি সিঙ্গেল, বিবাহিত কিংবা কোনো সম্পর্কের মাঝে রয়েছেন- সম্পর্ক বিষয়ক এমন প্রতিটি স্ট্যাটাসই আপনার সমস্যা তৈরি করতে পারে। এগুলোর মাধ্যমে অযাচিত ব্যক্তি আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে। আর এর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও নাক গলাতে পারে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।

৪. আপনার আর্থিক তথ্য 

ফেসবুক ব্যবহার করতে টাকা লাগে না। কিন্তু তার পরেও ফেসবুক আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার চায়। আপনার আর্থিক বিষয়ের এসব তথ্য পরবর্তীতে অযাচিত ব্যক্তিদের হাতে চলে গেলে তাতে বিপন্ন হতে পারে আপনার আর্থিক নিরাপত্তা। অনেকেরই কম্পিউটার বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন ব্যবহার করে। তাদের হাত থেকে অসাবধানতাবশতও ফেসবুকে সংরক্ষণ করা এ নম্বরগুলো হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে। তাই আর্থিক বিষয়ে তথ্য অনলাইনে যতটা সম্ভব কম দেওয়া উচিত।

৫. আপনার ফোন নম্বর 

আপনার মোবাইল ফোন নম্বর অনলাইনে দিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত নয়। এর মাধ্যমে আপনার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। ফেসবুকের একটি নিরাপত্তা ফিচারেই রয়েছে মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের ব্যবস্থা। আর এ নম্বরটি যদি আপনি সবাইকে জানিয়ে দেন তাহলে আপনার সিমের ডুপ্লিকেট তুলে তার মাধ্যমেই আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা সম্ভব। এ সমস্যা দূর করার জন্য সব সময়েই ফেসবুকে আপনার মোবাইল নম্বর গোপন রাখা উচিত।
সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের ব্যক্তিগত নানা বিষয় জেনে নেয়। যদিও এ ব্যক্তিগত প্রশ্নগুলো ফেসবুকের মতো সাইটের করার কথা নয়। আর এসব প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্কিত নানা বিষয় ফেসবুক যতই জানতে থাকে ততই বাড়তে থাকে ফেসবুকের ব্যবসা। এক প্রতিবেদনে এ পাঁচটি বিষয় তুলে ধরেছে ফক্স নিউজ।
১. আপনার বাড়ির ঠিকানা
ছুটিতে বেড়াতে গিয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ নিজের ছবি পোস্ট করলে আপনি নিশ্চয়ই সবাইকে জানাবেন যে, আপনি বাড়িতে নেই। আর এ সুযোগটি ব্যবহার করে সে সময় চোর আপনার বাড়িতে চুরি করতে পারে। আর এ কাজটি আরও সহজ করার জন্য আপনার বাড়ির ঠিকানা দেওয়া থাকে ফেসবুকে।
আর এ সমস্যা দূর করতে আপনার বাড়ির বিস্তারিত ঠিকানা কখনোই দেওয়া উচিত না ফেসবুকে। শুধু ঠিকানার অপশনই নয়, আরও কয়েকটি পন্থায় ফেসবুকে আপনার বাড়ির ঠিকানা চলে আসতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে ইভেন্ট।
২. কর্মস্থলের তথ্য
কর্মস্থলের বিস্তারিত তথ্য ফেসবুকে দেওয়া মানে পরিচয় চোরদের পোয়াবারো। এ ছাড়াও রয়েছে প্রতিষ্ঠানের নানা বিষয়। আপনার পোস্টকৃত কোনো বিষয় যদি প্রতিষ্ঠানের পছন্দ না হয় তাহলে তা আপনার পেশাগত জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বিষয়ে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। একে একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হিসেবেই তারা বিবেচনা করে।
এছাড়া রয়েছে হ্যাকারদের বিষয়। তারা যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের কোনো তথ্য অনুসন্ধান করে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তাতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করতে পারে।
৩. সম্পর্ক বিষয়ক তথ্য
আপনি সিঙ্গেল, বিবাহিত কিংবা কোনো সম্পর্কের মাঝে রয়েছেন- সম্পর্ক বিষয়ক এমন প্রতিটি স্ট্যাটাসই আপনার সমস্যা তৈরি করতে পারে। এগুলোর মাধ্যমে অযাচিত ব্যক্তি আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে। আর এর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও নাক গলাতে পারে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।
৪. আপনার আর্থিক তথ্য
ফেসবুক ব্যবহার করতে টাকা লাগে না। কিন্তু তার পরেও ফেসবুক আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার চায়। আপনার আর্থিক বিষয়ের এসব তথ্য পরবর্তীতে অযাচিত ব্যক্তিদের হাতে চলে গেলে তাতে বিপন্ন হতে পারে আপনার আর্থিক নিরাপত্তা।
অনেকেরই কম্পিউটার বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন ব্যবহার করে। তাদের হাত থেকে অসাবধানতাবশতও ফেসবুকে সংরক্ষণ করা এ নম্বরগুলো হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে। তাই আর্থিক বিষয়ে তথ্য অনলাইনে যতটা সম্ভব কম দেওয়া উচিত।
৫. আপনার ফোন নম্বর
আপনার মোবাইল ফোন নম্বর অনলাইনে দিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত নয়। এর মাধ্যমে আপনার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। ফেসবুকের একটি নিরাপত্তা ফিচারেই রয়েছে মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের ব্যবস্থা। আর এ নম্বরটি যদি আপনি সবাইকে জানিয়ে দেন তাহলে আপনার সিমের ডুপ্লিকেট তুলে তার মাধ্যমেই আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা সম্ভব। এ সমস্যা দূর করার জন্য সব সময়েই ফেসবুকে আপনার মোবাইল নম্বর গোপন রাখা উচিত।
- See more at: http://www.bengalinews24.com/it-and-technology/2015/01/18/75386#sthash.nsWdpTkH.dpuf

Popular Posts