Saturday, January 24, 2015

ফেসবুকের ৫টি প্রশ্ন থেকে সাবধান


সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের ব্যক্তিগত নানা বিষয় জেনে নেয়। যদিও এ ব্যক্তিগত প্রশ্নগুলো ফেসবুকের মতো সাইটের করার কথা নয়। আর এসব প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্কিত নানা বিষয় ফেসবুক যতই জানতে থাকে ততই বাড়তে থাকে ফেসবুকের ব্যবসা। এক প্রতিবেদনে এ পাঁচটি বিষয় তুলে ধরেছে ফক্স নিউজ। 

১. আপনার বাড়ির ঠিকানা 


ছুটিতে বেড়াতে গিয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ নিজের ছবি পোস্ট করলে আপনি নিশ্চয়ই সবাইকে জানাবেন যে, আপনি বাড়িতে নেই। আর এ সুযোগটি ব্যবহার করে সে সময় চোর আপনার বাড়িতে চুরি করতে পারে। আর এ কাজটি আরও সহজ করার জন্য আপনার বাড়ির ঠিকানা দেওয়া থাকে ফেসবুকে। আর এ সমস্যা দূর করতে আপনার বাড়ির বিস্তারিত ঠিকানা কখনোই দেওয়া উচিত না ফেসবুকে। শুধু ঠিকানার অপশনই নয়, আরও কয়েকটি পন্থায় ফেসবুকে আপনার বাড়ির ঠিকানা চলে আসতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে ইভেন্ট।

২. কর্মস্থলের তথ্য

কর্মস্থলের বিস্তারিত তথ্য ফেসবুকে দেওয়া মানে পরিচয় চোরদের পোয়াবারো। এ ছাড়াও রয়েছে প্রতিষ্ঠানের নানা বিষয়। আপনার পোস্টকৃত কোনো বিষয় যদি প্রতিষ্ঠানের পছন্দ না হয় তাহলে তা আপনার পেশাগত জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বিষয়ে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। একে একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হিসেবেই তারা বিবেচনা করে। এছাড়া রয়েছে হ্যাকারদের বিষয়। তারা যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের কোনো তথ্য অনুসন্ধান করে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তাতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করতে পারে। 

৩. সম্পর্ক বিষয়ক তথ্য 

আপনি সিঙ্গেল, বিবাহিত কিংবা কোনো সম্পর্কের মাঝে রয়েছেন- সম্পর্ক বিষয়ক এমন প্রতিটি স্ট্যাটাসই আপনার সমস্যা তৈরি করতে পারে। এগুলোর মাধ্যমে অযাচিত ব্যক্তি আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে। আর এর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও নাক গলাতে পারে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।

৪. আপনার আর্থিক তথ্য 

ফেসবুক ব্যবহার করতে টাকা লাগে না। কিন্তু তার পরেও ফেসবুক আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার চায়। আপনার আর্থিক বিষয়ের এসব তথ্য পরবর্তীতে অযাচিত ব্যক্তিদের হাতে চলে গেলে তাতে বিপন্ন হতে পারে আপনার আর্থিক নিরাপত্তা। অনেকেরই কম্পিউটার বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন ব্যবহার করে। তাদের হাত থেকে অসাবধানতাবশতও ফেসবুকে সংরক্ষণ করা এ নম্বরগুলো হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে। তাই আর্থিক বিষয়ে তথ্য অনলাইনে যতটা সম্ভব কম দেওয়া উচিত।

৫. আপনার ফোন নম্বর 

আপনার মোবাইল ফোন নম্বর অনলাইনে দিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত নয়। এর মাধ্যমে আপনার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। ফেসবুকের একটি নিরাপত্তা ফিচারেই রয়েছে মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের ব্যবস্থা। আর এ নম্বরটি যদি আপনি সবাইকে জানিয়ে দেন তাহলে আপনার সিমের ডুপ্লিকেট তুলে তার মাধ্যমেই আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা সম্ভব। এ সমস্যা দূর করার জন্য সব সময়েই ফেসবুকে আপনার মোবাইল নম্বর গোপন রাখা উচিত।
সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের ব্যক্তিগত নানা বিষয় জেনে নেয়। যদিও এ ব্যক্তিগত প্রশ্নগুলো ফেসবুকের মতো সাইটের করার কথা নয়। আর এসব প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্কিত নানা বিষয় ফেসবুক যতই জানতে থাকে ততই বাড়তে থাকে ফেসবুকের ব্যবসা। এক প্রতিবেদনে এ পাঁচটি বিষয় তুলে ধরেছে ফক্স নিউজ।
১. আপনার বাড়ির ঠিকানা
ছুটিতে বেড়াতে গিয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ নিজের ছবি পোস্ট করলে আপনি নিশ্চয়ই সবাইকে জানাবেন যে, আপনি বাড়িতে নেই। আর এ সুযোগটি ব্যবহার করে সে সময় চোর আপনার বাড়িতে চুরি করতে পারে। আর এ কাজটি আরও সহজ করার জন্য আপনার বাড়ির ঠিকানা দেওয়া থাকে ফেসবুকে।
আর এ সমস্যা দূর করতে আপনার বাড়ির বিস্তারিত ঠিকানা কখনোই দেওয়া উচিত না ফেসবুকে। শুধু ঠিকানার অপশনই নয়, আরও কয়েকটি পন্থায় ফেসবুকে আপনার বাড়ির ঠিকানা চলে আসতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে ইভেন্ট।
২. কর্মস্থলের তথ্য
কর্মস্থলের বিস্তারিত তথ্য ফেসবুকে দেওয়া মানে পরিচয় চোরদের পোয়াবারো। এ ছাড়াও রয়েছে প্রতিষ্ঠানের নানা বিষয়। আপনার পোস্টকৃত কোনো বিষয় যদি প্রতিষ্ঠানের পছন্দ না হয় তাহলে তা আপনার পেশাগত জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বিষয়ে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। একে একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হিসেবেই তারা বিবেচনা করে।
এছাড়া রয়েছে হ্যাকারদের বিষয়। তারা যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের কোনো তথ্য অনুসন্ধান করে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তাতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করতে পারে।
৩. সম্পর্ক বিষয়ক তথ্য
আপনি সিঙ্গেল, বিবাহিত কিংবা কোনো সম্পর্কের মাঝে রয়েছেন- সম্পর্ক বিষয়ক এমন প্রতিটি স্ট্যাটাসই আপনার সমস্যা তৈরি করতে পারে। এগুলোর মাধ্যমে অযাচিত ব্যক্তি আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে। আর এর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও নাক গলাতে পারে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।
৪. আপনার আর্থিক তথ্য
ফেসবুক ব্যবহার করতে টাকা লাগে না। কিন্তু তার পরেও ফেসবুক আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার চায়। আপনার আর্থিক বিষয়ের এসব তথ্য পরবর্তীতে অযাচিত ব্যক্তিদের হাতে চলে গেলে তাতে বিপন্ন হতে পারে আপনার আর্থিক নিরাপত্তা।
অনেকেরই কম্পিউটার বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন ব্যবহার করে। তাদের হাত থেকে অসাবধানতাবশতও ফেসবুকে সংরক্ষণ করা এ নম্বরগুলো হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে। তাই আর্থিক বিষয়ে তথ্য অনলাইনে যতটা সম্ভব কম দেওয়া উচিত।
৫. আপনার ফোন নম্বর
আপনার মোবাইল ফোন নম্বর অনলাইনে দিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত নয়। এর মাধ্যমে আপনার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। ফেসবুকের একটি নিরাপত্তা ফিচারেই রয়েছে মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের ব্যবস্থা। আর এ নম্বরটি যদি আপনি সবাইকে জানিয়ে দেন তাহলে আপনার সিমের ডুপ্লিকেট তুলে তার মাধ্যমেই আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা সম্ভব। এ সমস্যা দূর করার জন্য সব সময়েই ফেসবুকে আপনার মোবাইল নম্বর গোপন রাখা উচিত।
- See more at: http://www.bengalinews24.com/it-and-technology/2015/01/18/75386#sthash.nsWdpTkH.dpuf

0 comments:

Post a Comment

Popular Posts